Home> কলকাতা
Advertisement

SIR in Bengal: নজরে ছাব্বিশ, বিহারের ধাঁচেই এবার ভোটার তালিকা সংশোধন বাংলাতেও!

নজরে ছাব্বিশ। বিহারে ধাঁচে এবার বাংলাতেও স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশন বা SIR! নির্বাচন কমিশনের সবুজ সংকেতের অপেক্ষা। চলতি মাসের শেষে বা আগামী মাসেই এ রাজ্যেও ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু করতে প্রস্তুত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। সূত্রের খবর তেমনই। 

SIR in Bengal: নজরে ছাব্বিশ, বিহারের ধাঁচেই এবার ভোটার তালিকা সংশোধন বাংলাতেও!

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্য়ুরো: নজরে ছাব্বিশ। বিহারে ধাঁচে এবার বাংলাতেও স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশন বা SIR! নির্বাচন কমিশনের সবুজ সংকেতের অপেক্ষা। চলতি মাসের শেষে বা আগামী মাসেই এ রাজ্যেও ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু করতে প্রস্তুত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। সূত্রের খবর তেমনই। 

আরও পড়ুন:  TMC attacks Modi: বাংলা বললেই ‘বাংলাদেশি’? জন-গণ গাওয়াও অপরাধ? ৫ প্রশ্নে মোদীকে তীব্র আক্রমণ তৃণমূলের...

সদ্য উপনির্বাচন হল নদিয়ার কালীগঞ্চ বিধানসভা কেন্দ্রে। কমিশন সূত্রে খবর, সেই উপনির্বাচনকে রোল মডেল করেই বিহারে ভোটার তালিকার সংশোধন স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশন শুরু হয়েছে। ছাব্বিশে আগে একইভাবে পশ্চিমবঙ্গেও ও ভোটার তালিকার এই বিশেষ প্রক্রিয়া শুরু করতে বদ্ধপরিকর কমিশন।  বস্তুত, কালীগঞ্জ উপনির্বাচনেও ভোটার তালিকা সংশোধন করে প্রায় ৫ হাজার ৮৪০ জন ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হয়। আবা ৩ হাজারের বেশি নাম তালিকায় ঢোকানোও হয়।

এ রাজ্যে শেষবার ভোটার তালিকা সংশোধন বা  স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশন হয়েছিল ২০০২ সালে। ফলে ২০০২ সালকে 'বেস ইয়ার' ধরেই কমিশন ভোটার তালিকা সংশোধন করতে চায় বলে খবর। সাধারণত নতুন ভোটার, ভোটারদের স্থানান্তর, মৃত ভোটার,  ডুপ্লিকেট এপিক কার্ড নম্বর-সহ নানা কারণে ভোটার তালিকা সংশোধন করা হয়। এখন এই কাজ করতে গিয়ে কোন বুথ লেভেল অফিসার বা সমীক্ষকরা আক্রান্ত হন, সেক্ষেত্রে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে  এফআইআর করার অধিকার অধিকারও দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট আধিকারিক, জেলা নির্বাচনী আধিকারিক ও রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরকে।

নয়া নিয়মে, নাগরিকত্বের সুনির্দিষ্ট পরিচয়পত্র ছাড়া ভোটার তালিকায় নাম তোলা যাবে না।  ২০০৩ সালের ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম ছিল না, তাঁদের জন্মস্থানের প্রমাণ্যনথি জমা করতে হবে। সঙ্গে ভারতীয় নাগরিকত্বের 'সেলফ অ্যাটেস্টেট ডিক্লেরশন'-ও। 

কমিশন জানিয়েছে,  ১৯৮৭ সালের ১ জুলাইয়ের আগে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেছেন, সেই সব ভোটারদের জন্মতারিখ এবং জন্মস্থানের প্রমাণ্যনথি দাখিল করতে হবে। জমা দেওয়া যাবে বার্থ সার্টিফিকেট, পাসপোর্টের মতো নথি। আবার ১৯৮৭ সালের পরে যাঁরা জন্মেছেন, তাঁদের  নিজের পরিচয়ের প্রমাণ্য নথির বাবা-মায়েরও নথি জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ২০০৪ সালের ২ ডিসেম্বরের পরে জন্মগ্রহণকারীদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।

আরও পড়ুন:  Dilip Ghosh: 'পার্টি চায় না আমি যাই...', মোদীর সভায় না যাওয়ার কারণ নিয়ে বিস্ফোরক দিলীপ!

দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

Read More