Home> কলকাতা
Advertisement

২০১৯ সালে তৃণমূলের নেতৃত্বে বিরোধীদের জোট মোদীকে হারাবে, ওরম মনে হয়, খোঁচা শমীকের

গুজরাট ও হিমাচলে বিজেপি জেতার পর ২০১৯ সালে মোদীর প্রত্যাবর্তনের রাস্তা মসৃণ হল বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অমিত শাহ। 

২০১৯ সালে তৃণমূলের নেতৃত্বে বিরোধীদের জোট মোদীকে হারাবে, ওরম মনে হয়, খোঁচা শমীকের

নিজস্ব প্রতিবেদন: ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের দেড়বছর আগেই জাতীয়স্তরে বিজেপি বিরোধী জোট গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। এই জোটগঠনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গুজরাট ও হিমাচলে বিজেপির জয় বিরোধীদের সেই আশায় জল ঢেলে দিল বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির। সেই প্রসঙ্গেই বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের খোঁচা, ''২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের নেতৃত্বে নাকি বিরোধীরা একজোট হবে। আর তারা মোদীকে হারাবে! ওরম মনে হয়।''  

গুজরাটের ফল নিয়ে শমীকবাবুর প্রতিক্রিয়া,''স্বাভাবিকভাবেই জয় প্রথম ও কথা শেষ কথা। অনেকেই ভেবেছিলেন রাহুল গান্ধী প্রচণ্ড পরিশ্রম করে ধাক্কা দেবেন। তা হল না। উল্টে আমও গেল ছালাও গেল।'' 

আরও পড়ুন- ১৯ রাজ্যে 'রং দে তু মোহে গেরুয়া'

সকালে বিজেপি ও কংগ্রেসের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল। তখন কী ভেবেছিলেন? শমীকবাবু বলেন,''জয় নিশ্চিতই ছিল।'' আপনারা তো একশোতে পৌঁছতে পারলেন না? রাজ্য বিজেপি নেতার ব্যাখ্যা, ''প্রত্যাশার থেকে একটু কম। তবে সবটাই মিডিয়ার হাইপ। মিডিয়াই বিজেপিকে বেশি আসন দিচ্ছিল। এটাও মাথায় রাখতে হবে এই প্রথম নরেন্দ্র মোদী নেই গুজরাটে। অনেকেই তো বলছিলেন,গুজরাট বিজেপির হাত থেকে বেরিয়ে যাবে। মানুষকে সেটা বোঝানো হয়েছিল। কটা আসনে দল জিতল বড় কথা নয়।'' 

গুজরাট ও হিমাচলপ্রদেশের জয়ের প্রভাব কী রাজ্যে পড়বে? শমীকবাবু জবাব, ''সারা ভারতের মানুষ চাইছেন কেন্দ্রে ও রাজ্যে এক সরকার থাকুক। এরাজ্যের মানুষও তথাকথিত পালাবদল থেকে পরিত্রাণ চাইছেন। প্রভাব পড়তে বাধ্য।'' 

Read More