Home> কলকাতা
Advertisement

কুণালকে মিডিয়ার নজর থেকে বাঁচতে কোমর বেধে আসরে পুলিস

কুণাল ঘোষকে মিডিয়ার নজর থেকে এড়িয়ে রাখার জন্য চিকিত্সকদের সঙ্গে রীতিমত দড়ি টানাটানিতে নেমে পড়েছে পুলিস। কুণালের যা শারীরিক পরিস্থিতি, তাতে তাঁকে ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে না রাখলেও চলবে, বলছেন চিকিত্সকরা। কিন্তু পুলিসের জোর সওয়াল, কুণালকে সিসিইউতেই ভর্তি রাখতে হবে। প্রশ্ন উঠছে,  পুলিসের এই অতি ততপরতা কেন?

কুণালকে মিডিয়ার নজর থেকে বাঁচতে কোমর বেধে আসরে পুলিস

ওয়েব ডেস্ক: কুণাল ঘোষকে মিডিয়ার নজর থেকে এড়িয়ে রাখার জন্য চিকিত্সকদের সঙ্গে রীতিমত দড়ি টানাটানিতে নেমে পড়েছে পুলিস। কুণালের যা শারীরিক পরিস্থিতি, তাতে তাঁকে ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে না রাখলেও চলবে, বলছেন চিকিত্সকরা। কিন্তু পুলিসের জোর সওয়াল, কুণালকে সিসিইউতেই ভর্তি রাখতে হবে। প্রশ্ন উঠছে,  পুলিসের এই অতি ততপরতা কেন?

পুলিসের নজর এড়িয়ে ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষটা করেছিলেন। সেই সময় কুণাল ঘোষকে সিসিইউতে ভর্তি করিয়েছিল পুলিস। চিকিত্সার পরে আপাতত সুস্থ হয়ে উঠেছেন কুণাল। পুলিস টুপি দিয়ে মুখ আটকানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সেই প্রচেষ্টা এড়িয়ে গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে একপ্রস্থ কথাও বলেছেন। আর তারপরেই আরও ততপর হয়ে উঠেছে পুলিস। কুণাল ঘোষের যা শারীরীক পরিস্থিতি, তাতে তাঁকে সিসিইউতে রাখার প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

fallbacks

এছাড়াও এসএসকেএম-এ যা রোগীর চাপ, তাতে তাঁকে সিসিইউ-তে রাখা তাঁদের পক্ষে বিলাসিতা, বলছে এসএসকেএম। কিন্তু পুলিস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে  জানিয়েছে, সিসিইউ থেকে কুণাল ঘোষকে বার করা যাবে না। জানা যাচ্ছে, কুণাল ঘোষের জন্য রিওমেটলজি  বিভাগের কেবিন পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখা হয়েছিল।  কিন্তু পুলিসের  এক গোঁ।  সিসিইউতেই রাখতে হবে কুণালকে।

সিসিইউ-তে রোগীদের সঙ্গে দেখা করার সময় মাত্র একঘণ্টা। বিকেল পাঁচটা থেকে ছটা। বাকি সময় বাইরের লোকের প্রবেশ নিষেধ।  এছাড়াও, রোগীর বেশ কিছু প্যাথলজিকাল টেস্ট করার জন্য হাসপাতালের বাইরে রোগীকে বের করারও প্রয়োজন নেই। আর সেই কারণেই প্রশ্ন উঠছে, চিকিত্সকরা যখন বলছেন, সিসিইউ-তে কুণালকে রাখার প্রয়োজন নেই, তখন পুলিস এত সিসিইউতে রাখতে ততপর কেন? বাইরের লোক এবং বিশেষ করে সাংবাদিকদের নাগালের বাইরে কুণালকে রাখতেই পুলিসের এই প্রচেষ্টা?

Read More