জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা ভোট। 'ভবানীপুর আমাদেরই আসন', রীতিমতো আত্মবিশ্বাসী শুভেন্দু অধিকারী। বললেন, '২৫ হাজার গুজরাতি ভোট দিতে বেরোলেই তো হেরে যাবে, আর কিছু লাগবে না'।
একুশে বিধানসভা ভোটের ভরকেন্দ্র ছিল নন্দীগ্রাম। আর ছাব্বিশে কি ভবানীপুর? শুভেন্দু বলেন, 'তথাগতদা লিড নিয়েছিলেন, যখন আমি তৃণমূল করতাম, ২০১৪ সালে। ২ হাজার ভোটে লিড নিয়েছিলেন তো তথাগত রায়। ৫৬ হাজার উপনির্বাচনে জিতেছেন'। বিরোধী দলনেতার দাবি, '৮ বছর আগে ছাপ্পা মেরে ববির ওয়ার্ডে, ৭৭ নম্বরে, ১ ওয়ার্ড থেকে ১৭ হাজার লিড নেওয়ার পরেও মাত্র ৭ হাজার ৮০০ গ্যাপ। ১০ শতাংশ বাড়তি ভোটার ভোট দিতে বেরোলেই তো হেরে যাবে। ২৫ হাজার গুজরাতি ভোট দিতে বেরোলেই তো হেরে যাবে'।
আরও পড়ুন: SSC Scam: 'শূন্য পদ থাকলে কেন সুযোগ নয়'? প্রশ্ন হাইকোর্টের, আশায় চাকরিহারারা...
তখন সদ্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। একুশের বিধানসভা ভোটে তাঁর বিরুদ্ধে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু শুভেন্দুর কাছে ১৯৫৬ ভোটে হেরে যান তিনি। পরে ভবানীপুর থেকে উপনির্বাচন জিতে বিধায়ক হন মমতা।
এর আগেও শুভেন্দু বলেছিলেন, 'ছাব্বিশে ভবানীপুরে হারাব। আরও ৫ বছর হারার যন্ত্রণা বয়ে বেড়াতে হবে। যেভাবে নন্দীগ্রামে হারার যন্ত্রণায় চিত্কার করছেন। আপনি লোকসভা ভোটে আমার এলাকায় দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। তার পরেও ১৬টা বিধানসভার ১৫টাকে কাঁথি, তমলুকে গোহারান হেরেছেন'।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)