ওয়েব ডেস্ক: পুজো শেষ। তাতে কী। একাদশীর সকালেও তাই ভিড় উপচে পড়ল শহরের বড় পুজোগুলিতে। চেতলা অগ্রণী থেকে নাকতলা উদয়ন সংঘ, সব জায়গায় একই ছবি। রাস্তাঘাট ফাঁকা থাকার সুযোগে সহজেই মণ্ডপে পৌছে যাচ্ছেন অনেকে। সুযোগ নিচ্ছেন প্রতিমা বিসর্জন না হওয়ার। কেউ বলছেন, পুজোর সময় ভিড় এড়াতেই একাদশীর সকালটাকে বেছে নেওয়া। রাস্তাঘাট ফাঁকা থাকার সুযোগে সহজেই মণ্ডপে পৌছে যাচ্ছেন অনেকে। সুযোগ নিচ্ছেন প্রতিমা বিসর্জন না হওয়ার। কেউ বলছেন, পুজোর সময় ভিড় এড়াতেই একাদশীর সকালটাকে বেছে নেওয়া।
কলকাতার দুর্গাপুজোর জৌলুস দুনিয়ার যে কোনও প্রান্তের মানুষের চোখে ধাঁধিয়ে দিতে পারে। আর পুজোর এই চমককেই এবার পর্যটনের ইউএসপি করতে চাইছে রাজ্য সরকার। শুক্রবার রেড রোডের শোভযাত্রায় পুজোর ব্র্যান্ডিংয়ের দিকেই নজর থাকবে সরকারের।
এক ঝলক দেখলেই বোঝা যায় ব্রাজিলের কার্নিভালের চেয়ে কোনও অংশে কম নয় কলকাতার দুর্গাপুজো। এবার শারদীয়া উত্সবকেই বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে নতুন করে ব্র্যান্ডিংয়ের উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। শুক্রবার নিরঞ্জনের আগে চোখ ধাঁধানো শোভাযাত্রা হবে রেড রোডে। থাকবে বাছাই করা দুর্গা প্রতিমাগুলি।
টার্গেট একটাই বিশ্বের পর্যটকদের কাছে ব্র্যান্ড বাংলাকে তুলে ধরা... সেই লক্ষ্যেই এখন বিরাট প্রস্তুতি চলছে রেডরোডে। শহরের নজরকাড়া প্রতিমাগুলি থাকবে শোভাযাত্রায়। পুজো উদ্যোক্তারা চাইলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও করতে পারেন। থাকবেন ১০০জন ঢাকি।পুরো অনুষ্ঠান একসঙ্গে ৫০ হাজার দর্শক দেখতে পারবেন। শুক্রবার বিকেলের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী নিজে।