নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে অস্ত্রপ্রশিক্ষণ শিবির চালানোর অভিযোগ ছিল এদের বিরুদ্ধে। ২০০৭ সালের সেই মামলায় রায় দিল এনআইএ-র বিশেষ আদালত। কেরলে ওই চাঞ্চল্যকর মামলায় ১৮ সিমি সদস্যকে ৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হল।
দোষী সাব্যস্তদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ ধারা ও বিস্ফোরক আইনে অভিযোগ আনা হয়েছিল। ওই মামলায় গতকাল ১৭ জনকে বেকসুর খালাস করে দেয় আদালত। মঙ্গলবার বাকীদের সাজা ঘোষণা করা হয়। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে সিমি নেতা সাফদার নোরোগি।
আরও পড়ুন-কর্ণাটকে ভরাডুবির পর ইভিএম কারচুপির অভিযোগ কংগ্রেসের
এনআইএ তার চার্জশিটে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গোপনে অস্ত্র প্রশিক্ষণ, শারীরিক প্রশিক্ষণ, বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ, বাইক রেসিংয়ের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল। কেরলের ভাগমনে এরকম একটি ট্রেনিং ক্যাম্প চালাতো সিমি।
আরও পড়ুন-প্রিয়াঙ্কাকে চাই, রব উঠল কংগ্রেসের অন্দরেই
১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর বিভিন্ন ধরনের নাশকতার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে সিমির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নারোগি। দেশ বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে ১৯৯৮ সালে তার নাম প্রথম পুলিসের খাতায় উঠে আসে। দীর্ঘ দিন পুলিসের সঙ্গে লুকোচুরি খেলার পর ২০০৮ সালে মধ্যপ্রদেশ থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিস।