Home> দেশ
Advertisement

TMC Delhi Chalo: পুলিসে ছয়লাপ রাজঘাট, রাজ্যের বকেয়া আদায়ে সত্যাগ্রহে তৃণমূল

TMC Delhi Chalo: বাংলার টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র। সেই টাকা আদায়ের দাবিতেই অবস্থান বলে দাবি তৃণমূলের। তৃণমূল নেতাদের হাতে পোস্টার রিলিজ বেঙ্গলস মানি। বাংলার ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা কোথায়? চারদিকে মোতায়েন বিপুল সংখ্যায় পুলিস।

TMC Delhi Chalo: পুলিসে ছয়লাপ রাজঘাট, রাজ্যের বকেয়া আদায়ে সত্যাগ্রহে তৃণমূল

বিক্রম দাস ও প্রবীর চক্রবর্তী: রাজ্যের বকেয়া আদায়ে আজ দিল্লিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূল নেতারা। কলকাতা থেকে বাসে চড়ে দিল্লি গিয়েছেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থক ও 'বঞ্চিতারা'। সোমবার সকালেই রাজঘাটে গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়ের নেতৃত্বে সেখানে সত্যাগ্রহ শুরু করেছেন তৃণমূল নেতারা। হাতে প্লাকার্ড ও কালো ব্যাজ পরে রাজঘাটে অবস্থান শুরু করেছেন তাঁরা। ওই অবস্থায় চলবে বিকেল সাড়ে তিনটে পর্যন্ত।

আরও পড়ুন-'বিশ্ব অহিংসা দিবস'! ২০০৭ সাল থেকে গান্ধীজয়ন্তী দিনটির বিরাট কী পরিবর্তন ঘটল?

বাংলার টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র। সেই টাকা আদায়ের দাবিতেই অবস্থান বলে দাবি তৃণমূলের। তৃণমূল নেতাদের হাতে পোস্টার রিলিজ বেঙ্গলস মানি। বাংলার ১ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা কোথায়? চারদিকে মোতায়েন বিপুল সংখ্যায় পুলিস। এনিয়ে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, এত পুলিসে কেন। এখানকার লোকেরই অবাক হয়ে যাচ্ছেন।  এনিয়ে ডেরেক ওব্রায়েন বলেন, হাজার হাজার পুলিস এখানে রেখেছে। কিন্তু আমরা এখানে শান্তিপূর্ণভাবে সত্যাগ্রহ করতে এসেছি। আমাদের সাংসদ, বিধায়ক, নেতারা রয়েছেন। দুঘণ্টার জন্য এখানে আমরা বসব।

দুপুর সোয়া একটা নাগাদ রাজঘাটে এসে পৌঁছল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সত্যাগ্রহ শুরুর আগে রাজঘাটে গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। অবস্থান সত্য়াগ্রহে আসা তৃণমূল নেতাদের প্রশ্ন, এরকম একটা শান্তিপূণ কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন কেন?

রাজ্যের বকেয়া আটকে রাখা নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক বাবুল সুপ্রিয় বলেন, রাজনৈতিক লড়াই খুব ভালো জিনিস। কিন্তু বাংলার একশো দিনেক কাজ ও আবাস য়োজনার টাকা আটকে রাখা কোনও রাজনৈতিক লড়াই নয়। তা দেশের সংবিধানের যে কাঠামোর বিরুদ্ধে। এটা হওয়া উচিত নয়।

এদিকে, দিল্লি গিয়ে তৃণমূলের ওই সত্যাগ্রহ নিয়ে সরব বিজেপি। দলের নেতা সুভাষ সরকার বলেন, তৃণমূলের নেতা ও অবিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় এই যে এখানে নাটক করতে এসেছেন তার সবচাই জানে বাংলার মানুষ। রাজ্যবাসী জানেন এটা সবই নাটক। অন্যদিকে, রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্কক্ুটিনি থেকে বাঁচতে এসব করা হচ্ছে। কোনও অনুমোদন না নিয়েই বড কোনও কাজকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল) 

Read More