নিজস্ব প্রতিবেদন: জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে এই প্রথম মুখ খুললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। যদিও টুইটারে। জম্মু-কাশ্মীরকে দ্বিখণ্ডিত করা এবং সেখানকার রাজনীতিকদের গ্রেফতার করা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন রাহুল। মঙ্গলবার টুইট করে তিনি জানান, একতরফা জম্মু-কাশ্মীরকে ভাগ করে দেশের অখণ্ডতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের গ্রেফতার নিয়েও মুখ খোলেন তিনি। রাহুল বলেন, জমির প্লট করে নয়, মানুষ নিয়ে তৈরি হয় দেশ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে দেশের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন রাহুল।
লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন, প্রবীণ সাংসদ ফারুক আবদ্দুলা সংসদে উপস্থিত হননি। ওমর আবদ্দুলা, মেহবুবা মুফতির কোনও খোঁজ নেই। তাঁরা কোথায় জানানো উচিত সরকারের। একই দাবি তোলেন ডিএমকের সাংসদ টিআর বালু, দয়ানিধি মারানরাও। তাঁদের অভিযোগ, জম্মু-কাশ্মীরের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। খোঁজ নেই ফারুক আবদ্দুলার।
Kashmir’s mainstream political leaders have been jailed at secret locations.
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) August 6, 2019
This is unconstitutional & undemocratic.
It’s also short sighted and foolish because it will allow terrorists to fill the leadership vaccum created by GOI.
The imprisoned leaders must be released.
National integration isn’t furthered by unilaterally tearing apart J&K, imprisoning elected representatives and violating our Constitution. This nation is made by its people, not plots of land.
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) August 6, 2019
This abuse of executive power has grave implications for our national security.
আরও পড়ুন- দিল্লি এইমসে উড়িয়ে আনা হল উন্নাওয়ের নির্যাতিতার আইনজীবীকেও
এ দিন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে আনা বিলের বিরোধিতা করা হবে। তাঁর পরামর্শ, কাশ্মীরের মানুষ এবং রাজনীতিকদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। এরপরই মমতার তোপ, ফারুক আবদ্দুলা, ওমর আবদ্দুলা এবং মেহবুবা আবদ্দুলার কোনও খোঁজ নেই। তাঁরা কি সন্ত্রাসবাদী? প্রশ্ন তুলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, গণতন্ত্রের স্বার্থে তাঁদের দ্রুত ছেড়ে দেওয়া উচিত।