Home> দেশ
Advertisement

Ghaziabad: দু-বছর লাগাতার ছাত্রীকে ধর্ষণ শিক্ষকের! মুখ খুললে পরিবারকে শেষ করে দেওয়ার হুমকি

গাজিয়াবাদের একটি বেসরকারি স্কুলে ছাত্রীকে দু বছর ধরে ধর্ষণ করেন তার শিক্ষক। এমনকী তিনি ওই ছাত্রীকে হুমকি দিতেন, সে যদি কাউকে কিছু বলে তাহলে তিনি ওই ছাত্রীর পরিবারকের সকলকে খুন করে দেবে।

Ghaziabad: দু-বছর লাগাতার ছাত্রীকে ধর্ষণ শিক্ষকের! মুখ খুললে পরিবারকে শেষ করে দেওয়ার হুমকি

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: নারীদের প্রতি অত্যাচার ও যোগীরাজ্য যেন সমার্থক হয়ে উঠেছে। প্রায় প্রতিদিন কোনও না কোনও নারকীয় ঘটনার খবর শোনা যায় উত্তরপ্রদেশে। এবার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুল ছাত্রীকে লাগাতার দু-বছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল গাজিয়াবাদের নন্দগ্রাম এলাকার একটি বেসরকারি স্কুলে। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে কাওকে কিছু বলার চেষ্টা করলে পরিবারকে খুন করে দেওয়ার হুমকিও দেন ওই শিক্ষক। আপাতত পুলিসি হেফাজতে অভিযুক্ত শিক্ষক। 

আরও পড়ুন,UP Train Accident: মারধর করে দাঁড়িপাল্লা লাইনে ছুড়ে ফেলল পুলিস, তুলে আনতে গিয়ে দুটো পা-ই হারালেন সবজি বিক্রেতা

সূত্রের খবর অনুযায়ী, গাজিয়াবাদের একটি বেসরকারি স্কুলে ছাত্রীকে দু বছর ধরে ধর্ষণ করেন তার শিক্ষক। এমনকী তিনি ওই ছাত্রীকে হুমকি দিতেন, সে যদি কাউকে কিছু বলে তাহলে তিনি ওই ছাত্রীর পরিবারকের সকলকে খুন করে দেবে। শিক্ষকের হুমকির ভয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী দু-বছর ধরে এই ঘটনার শিকার হতে থাকে। বর্তমানে একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে সে। পুলিস জানিয়েছে, ওই শিক্ষক ওই ছাত্রীকে হুমকি দিতেন। সে, তার ভাই এবং পুরো পরিবারকে হত্যার ধমকি শুনতে হত ওই পড়ুয়াকে। অভিযুক্ত শিক্ষক ছাত্রীকে বিভিন্ন হোটেলে ও গাড়িতে তুলে নিয়ে জঘন্য কাজ করতেন।

অভিযোগ, শিক্ষক ওই ছাত্রীর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও করেছিলেন। এতে ছাত্রী খুব ভয় পেয়ে যায়। কিন্তু যখন শ্রদ্ধা হত্যা মামলা সামনে এবং অভিযুক্ত পুলিসের জালে ধরা পড়ে তখন সেই খবরে সাহস জুগিয়ে সমস্ত কথা প্রকাশ্যে বলে। পরে ছাত্রীটি তার পরিবারকে জানালে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়। বিষয়টি সামনে আসার পর তারা থানায় অভিযোগ করেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিস।

আরও পড়ুন, কেটে নিল স্তন! মহিলাকে নৃশংস কুপিয়ে খুন

(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)

Read More