জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
সংসদের বাদল অধিবেশনে স্পেশাল ইনটেন্সিভ রিভিশন বা SIR নিয়ে সরব বিরোধীরা। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব SIR!সংসদের বাদল অধিবেশন আলোচনা হবে, জানিয়ে দিল সরকার। বলা হল, নির্বাচন কমিশনের হয়ে সরকার কথা বলতে পারে না। সূত্রের খবর তেমনই।
South 24 Prgs: সরকারি বাস ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে গুরুতর ১০। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কাশিনগর কাছে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর সরকারি বাস ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। আর ওই সংঘর্ষের জেরে গুরুতর আহত ১০ জন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে একটি সরকারি বাস যাত্রী বোঝাই করে নিয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল। অপরদিকে কাকদ্বীপের দিকে আসার সময় একটি লরি আসছিল। তখনই কাশিনগর ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সরকারি বাস ও লরির মুখোমুখি সংঘর্ষ বাধে। যার জেরে সরকারি বাসের ড্রাইভার ওর লরির সহ বাসে থাকা ১০ জন গুরুতর আহত হয়। আশে পাশে থাকা স্থানীয় ব্যক্তিরা তড়িঘড়ি করে বাসে লরিতে থাকা গুরুতর আহত ব্যক্তিদের কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। এখনো পর্যন্ত কাকদ্বীপ মহকুমা হসপিটালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। দুর্ঘটনার কারণে ১১৭নম্বর জাতীয় সড়কে কাশিনগরের কাছে চাঞ্চল্য ছড়ায় ঘটনার খবর পায় হারুড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনে এবং দুর্ঘটনা গ্রস্ত বাস ও লরিটিকে নিয়ে যায় হারুড পয়েন্ট কোস্টাল থানায়, তবে এই দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের নাম পরিচয় এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি তবে হারুড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ এই দুর্ঘটনা আহত ব্যক্তিদের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা করছে ও দুর্ঘটনা কিভাবে ঘটলো তা খতিয়ে দেখছে।
Jalpaiguri: উত্তরকন্যা অভিযানের পরেই জলপাইগুড়িতে শক্তি বাড়লো বিজেপির। জলপাইগুড়িতে তৃণমূলের বড়সড় ভাঙ্গন। তৃণমূল দলত্যাগ করে বিজেপির পতাকা তলে বহু মানুষ। জলপাইগুড়ির জহুরী তালমার জয়শ্রী চা বাগান বিক্রির চক্রান্ত তৃণমূল নেতাদের বলে অভিযোগ, ক্ষোভ তৃণমূল শ্রমিক সংগঠন ছেড়ে সমস্ত শ্রমিক বিজেপির ঝান্ডা তুলে নিলেন। ঘটনায় রাজনৈতিক চাপাউনোত শুরু হয়েছে। বিজেপির যুব মোর্চার জেলা সভাপতি পলেন ঘোষের হাত ধরে দলীয় পতাকা তুলে নেয় শ্রমিক পরিবারের সদস্যরা। শ্রমিকদের দাবি আগেই প্রায় ১৭ বিঘা চা বাগান স্থানীয় তৃণমূল নেতাকর্মীরা বাগান হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। সেই খবর জানার পরই বাগান বাচাঁতে মঙ্গলবার বিজেপিতে যোগ দেয়। যুব মোর্চার জেলা সভাপতি পলেন ঘোষ জানান তৃণমূলে বঞ্চনার ফলে বাগানের সমস্ত শ্রমিক পরিবার আমাদের দলে যোগ দিলো। আমরা একত্রে চা বাগান বাঁচাতে লড়াই করবো। ছিলেন বাহাদুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান অমিত দাস সহ বিজেপি নেতাকর্মীরা।
Jalpaiguri: জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি রোড সংলগ্ন বার্নিস এলাকায় গলার নলি কাটা যুবকের দেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্য। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা যুবককে খুন করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি রোড এলাকায় গলার নলি কাটা এক যুবক অমল রায় বয়স আনুমানিক ( ৪৮), দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বুধবার সকালে স্থানীয়রা প্রথমে দেহটি দেখতে পেয়ে খবর দেন পরিবারের লোকজনকে। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি হাসপাতালে ময়নাতদন্তে পাঠায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, দেহটি গলার নলি কাটা অবস্থায় পড়ে ছিল। দেখে মনে হচ্ছে, যুবকটিকে খুন করে ফেলে রাখা হয়েছে। নিহত যুবক স্থানীয় একটি মিষ্টির দোকানে কাজ করতেন। এলাকার মানুষজন জানিয়েছেন, তিনি শান্ত স্বভাবের ও কারও সঙ্গে শত্রুতা ছিল না।
Jalpaiguri: সারা দেশজুড়ে বাংলাভাষী মানুষদের ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে এবার সরব হল সিপিএম নেতৃত্ব। জলপাইগুড়ি শহরে একটি বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করল তারা। সিপিএম জেলা দপ্তর থেকে মিছিল শুরু হয়ে কামারপাড়া, উকিলপাড়া ঘুরে কদমতলায় এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে কদমতলা মোড়ে একটি প্রতিবাদ সভা করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষক নেতা বিপ্লব ঝা। ভারতীয় গণনাট্য সঙ্ঘের সদর শাখার শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই সভায় বক্তব্য রাখেন সিপিএম নেতা সলিল আচার্য, কৌশিক ভট্টাচার্য, দেবরাজ বর্মন, শুভাশিস সরকার সহ অন্যান্য নেতারা। দেশজুড়ে বাংলাভাষী মানুষদের ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সরব হন তাঁরা। বাংলাভাষী মানেই যে বাংলাদেশি নয়, নিজেদের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আরএসএস ও বিজেপির এই ভুল ভাঙার চেষ্টা করেন সিপিএম নেতারা।
Malbazar: মালবাজার মহকুমার নাগরাকাটা ব্লকের বামনডাঙ্গা চা বাগানে ফের চিতাবাঘের হামলায় আহত হলো চা বাগানের এক সর্দার।আহত সর্দারের নাম হীরালাল ওরাও তার বাড়ি বামন ডাঙ্গা চা বাগানের জয় বাঙলা লাইনে, জানা গেছে এদিন সকালে হীরালাল ওরাও ও আরেক সর্দার চা বাগানে শ্রমিক দেড় কাজে লাগিয়ে তারা বাগানের রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ছিল সেই সময় আচমকা চা বাগানে ভিতর থেকে একটি চিতা বাঘ ঝাঁপ দিয়ে হীরালালের উপরে আক্রমণ করে বসে তার বুকে পিঠে গালে নাকে থাবা বসিয়ে দেয়, তাদেখে পাশে থাকা আরো এক সর্দার ঘাবড়ে যায় তারপরে সে পালতে শুরু করে তা দেখে চিতা বাঘটি সেই সর্দারের পিছু নেয়, সর্দার টি পালিয়ে গিয়ে অনেক দূরে চলে যায়, পড়ে চিতাবাঘ আর পিছু নিতে না পাড়ায় চা বাগানের ভিতরে ঢুকে পড়ে। আহত হীরালাল কে উদ্ধার করে সুলকাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসেন শ্রমিকরা, সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে। বন দপ্তরের পক্ষ থেকে আহত শ্রমিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে বন দপ্তর।
Purlia: ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ ফুসফুস, কিডনি এবং হৃৎপিণ্ডের রোগের কারণে মৃত্যু হয়েছে আড়ষা থানার বাসিন্দা বিষ্ণু কুমারের । তবুও মৃত ব্যক্তির দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের দাবি জানিয়ে আজ আড়ষা থানা এলাকা বনধের ডাক দেয় এলাকার বাসিন্দারা। সেই মতো সকালে এলাকাবাসীরা বনধের সমর্থনে রাস্তায় নামলে পুলিস জোরপূর্বক বনধ তুলে দেয়। বনধ সমর্থনকারীদের উপর লাঠিচার্জ করে এবং কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায়। ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে আড়ষা থানা এলাকায়।
উল্লেখ্য, গত ১৯ জুলাই আড়ষা থানার এলাকার বাসিন্দা বিষ্ণু কুমারের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় । মৃতের পরিবারের লোকজন অভিযোগ তোলেন, গত ১৬ জুলাই মোবাইল চুরির অভিযোগ তুলে বিষ্ণু কুমারকে থানায় ডাকা হয় । পুলিস মারধর করে ছেড়ে দেয় । বাড়িতে ফিরে খাওয়া দেওয়া ছেড়ে দেয় । পরে ১৯ তারিখ তাঁর মৃত্যু হয়। ২০ তারিখ দেহের ময়নাতদন্ত হয় । জেলা পুলিশ অভিজিৎ ব্যানার্জী সাংবাদিক বৈঠক করে মৃত ব্যক্তির ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেখিয়ে বলেন, ফুসফুস, কিডনি এবং হৃৎপিণ্ডের রোগের কারণে মৃত্যু। মৃতের শরীরে নেই কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই । মৃতের পরিবার অভিযোগ তোলেন, পরে ১৯ তারিখ তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পরেও এলাকাবাসীরা বিষ্ণু কুমারের দেহের দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করার দাবি জানিয়ে আজ আড়ষা থানা এলাকা বনধের ডাক দেয় । ঘটনার পর পুলিস গিয়ে সেই বনধ তুলে দেয় । বনধ সমর্থনকারীদের কয়েকজনকে আটক করে পুলিস ।
Bhangor: সন্দেশখালীর জাল টাকা উদ্ধারের ঘটনায় যোগ মিললো এবার ভাঙড়ে। সন্দেশখালী ও পোলেরহাট থানার যৌথ অভিযানে উদ্ধার তিনটি ল্যাপটপ, চারটি হার্ডডিস্ক ও বেশ কয়েকটি ফাইল। অভিযোগ, ভাঙরের কুলবেড়িয়া এলাকায় গত সাত মাস ধরে দোকান ভাড়া নিয়ে অবৈধ ব্যবসা চালাচ্ছিল অভিযুক্ত। খাজা বাবা এন্টারপ্রাইজ নাম দিয়ে সামনে চলছিল টোটো ও ইলেকট্রিক স্কুটির ব্যবসা। পিছনে চলছিল অবৈধ জাল নোটের ব্যবসা বলে পুলিস সূত্রে খবর। সন্দেশখালি থানার পুলিস আধিকারিকরা ধৃতদের সঙ্গে নিয়ে ভাঙড়ের কুললবেড়িয়া এলাকায় অভিযান চালায়। ভাড়া দোকানঘর থেকে পোলেরহাট থানার সহযোগিতায় তিনটি ল্যাপটপ, চারটি হার্ডডিস্ক ও বেশকিছু ফাইল বাজেয়াপ্ত করে পুলিস।।
Sondeshkhali: সন্দেশখালি জাল টাকার কাণ্ডের উৎস জানতে পুলিস বিভিন্ন এলাকায় তল্লাসি শুরু করেছে। একই সাথে জাল টাকা তৈরির মূল চক্রীকে ধরার চেষ্টা করছে। পুলিস সূত্রে জানা যায় গত কয়েকদিন আগে সন্দেশখালির ধামাখালির একটি হোটেল গেস্ট হাউস থেকে পুলিস প্রায় দশ কোটি টাকার জাল নোট উদ্ধার করে। যার সাথে কয়েক হাজার টাকার আসল নোট ছিল। নকল টাকা ছাপানোর সরঞ্জামও উদ্ধার করে। ওই দিন দক্ষিন চব্বিশ পরগনায় দুই বাসিন্দা সিরাজুদ্দিন মোল্লা এবং দেবব্রত চক্রবর্তী গ্রেফতার করে। তাদের জেরা করে তিস্তা সেন নামক এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়। গতকাল দিনভোর পুলিসের তিনটি দল নকল টাকা সংক্রান্ত বিষয়ে তিনটি জায়গাতে তল্লাশি চালায়।
Siliguri: আশিঘর পুলিস আউট পোস্টের পাঁচশো মিটার দূরে ফের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের এটিএম লুট। রাত তিনটে নাগাদ একটি টাটা সুমো করে দুষ্কৃতীরা এসে ওই এটিএম এর মেশিন গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে সর্বস্ব নিয়ে পালায়। এরপর এটিএমে কোনো ভাবে আগুন ধরে যায় বলে প্রাথমিক অনুমান ।
Malda: জালনোট পাচারচক্রের দুই কারবারীকে গ্রেপ্তার করল মহারাষ্ট্র পুলিশ। ধৃতদের মালদা জেলা আদালতের মাধ্যমে পাঁচদিনের ট্রানজিট রিমান্ডে মহারাষ্ট্রে নিয়ে গেল গাধিংলজ থানার পুলিস। ধৃতদের নাম মলিক আসরাফ শেখ ও টনি জহিরুদ্দিন শেখ। ধৃতদের বাড়ি মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা এলাকায়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের কোলাপুর জেলার গাধিংলজ থানা এলাকায় জালনোটের একটি মামলার ঘটনায় এই দুই ব্যক্তির যোগ মেলে। সেই সূত্র ধরে বৈষ্ণবনগর থানার পুলিসের সহযোগিতায় দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে মহারাষ্ট্র পুলিস। মহারাষ্ট্র পুলিসের এক আধিকারিক জানান, ওই কেসে এখনও পর্যন্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যের বাসিন্দাদের সঙ্গে এই কেসের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে।
Malda: বাংলাভাষী হওয়ায় মালদার ৮ পরিযায়ী শ্রমিককে আটক করল হরিয়ানার গুরুগ্রাম পুলিশ। থানায় তুলে এনে পুলিসি নিগৃহ ও হেনস্থার অভিযোগ তুলে সরব পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবার। বিজেপি শাসিত রাজ্যের একের পর পরিযায়ী শ্রমিককে বাংলাদেশি সন্দেহে নিগ্রহের ঘটনা সামনে আসতেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন গ্রামের সাধারণ মানুষ। মালদার চাঁচল থানার চন্দ্রপাড়া গ্রামে। জানা গিয়েছে, মালদার চাঁচল ১ ও চাঁচল ২ ব্লকের প্রায় ৮ জন পরিযায়ী শ্রমিক হরিয়ানার গুরগাঁওতে আটক। থানার অদূরে ওই শ্রমিকদের একটি ঘরে আটকে রাখা হয়েছে বলে দাবি। আটক শ্রমিকদের মধ্যে মালদার চাঁচল ২ ব্লকের চন্দ্রপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সায়েদ আলী এবং লালটু হোসেন। হারিয়ানার গুরগাঁওতে শ্রমিকের কাজে নিযুক্ত ছিল। গত রবিবার হঠাৎই এখানকার পুলিশ তাদের ভাড়া বাড়িতে তল্লাশি চালায়। আধার কার্ড সহ একাধিক সচিত্র পরিচয় পত্র নিয়ে লালটু হোসেন এবং সাইদ আলীকে পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরিবারের অভিযোগ, বাংলা ভাষায় কথা বলার জন্য তাদেরকে আটক করে নিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে চাচোল থানার চন্দ্রপাড়া ছাড়াও চাচল ১ নং ব্লকের মুলাইবাড়ির আনেসুর রহমান, আলম আলি, কিসমতপুরের দুই ভাই নাজিমুল হক, হবিবুর রহমান, শ্রীপতিপুরের নুর আলম ও বাকিপুরের মুকুল হোসেন রয়েছেন হআনেসুরের জামাই আলম রয়েছেন হারিয়ানা পুলিশের জালে আটক। প্রবল উৎকণ্ঠে তাদের পরিবার এবং প্রতিবেশী। বাংলাভাষী হওয়ায় তাদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে দাবি পরিজনদের।
Thank you