ওয়েব ডেস্ক: এখনও থমথমে কাশ্মীর উপত্যকা। নিরাপত্তা রক্ষী-বিক্ষোভকারী সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে একচল্লিশ। কেবল পরিষেবায় নিয়ন্ত্রণ জারি করেছে মেহবুবা সরকার। কেবল চ্যানেলে গুলিতে পাকিস্তানি চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারফিউয়ের মধ্যেও আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ সামলাতে বেগ পেতে হচ্ছে সেনা জওয়ানদের।
সরকারিভাবে প্রতিটি সংবাদমাধ্যমের ওপরেই বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। গতকাল রাত থেকে বিভিন্ন এলাকায় তল্লাসি চালিয়ে একাধিক ইংরেজি ও উর্দু কাগজ বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।
শ্রীনগরের RANGRETH ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটে প্রথমে অভিযান চালায় পুলিস। সংবাদপত্র ছাপা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তিনজন সংবাদপত্র কর্মীকে গ্রেফতারও করা হয়। বেসরকারি টেলিফোন পরিষেবাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। শুধুমাত্র বিএসএনএল পরিষেবাই ঠিকঠাক পাচ্ছেন উপত্যকার মানুষ সংবাদপত্রের ওপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
পুলিসের গুলিতে হিজবুল কমান্ডার বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পরেই অশান্ত হয়ে ওঠে উপত্যকার পরিস্থিতি। আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভে বিপর্যস্ত স্বাভাবিক জনজীবন।