Ahmedabad Plane Crash Updates: তদন্ত চলছিলই। দ্রুত গতিতে। সারা পৃথিবী তাকিয়ে ছিল। এএআইবি বা এয়ারক্র্যাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো সাফল্যের সঙ্গে অভিশপ্ত উড়ানের ব্ল্যাকবক্সের তথ্য ডাউনলোড করতে পেরেছে। কী কী পাওয়া গিয়েছে, তা থেকে?
তদন্তকারীদল সাফল্যের সঙ্গে ওই বক্স থেকে তথ্য সমতে বের করে নিতে পেরেছে ক্র্যাশ প্রোটেকশন মডিউল বা সিপিএম এবং মেমরি মডিউল।
মেমরি মডিউল অ্য়াকসেসও করা গিয়েছে। যা সিভিল এভিয়েশন মন্ত্রক ২৫ জুনই জানিয়ে দিয়েছিল।
আর ক্র্যাশ প্রোটেকশন মডিউল বা সিপিএম নিরাপদে উদ্ধার করা গিয়েছিল তার ঠিক একদিন আগে-- ২৪ জুন।
সব চেয়ে বড় খবর হল, মেমরি মডিউল অ্য়াকসেস করা গিয়েছে ২৫ জুনই। এর সমস্ত ডেটা এর ভিতর থেকে নির্বিঘ্নে নিষ্কাশনও করা সম্ভব হয়েছে। এএআইবি ল্যাবে তা রাখাও আছে।
এখন সিভিআর (ককপিট ভয়েস রেকর্ডার) এবং এফডিআর (ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার)-এর তথ্য বিশ্লেষণের অপেক্ষায়।
ভয়ংকর ওই দুর্ঘটনা আর পাঁচটি ভয়াবহ দুর্ঘটনার মতোই হাতের বাইরে চলে গিয়েছিল। কিন্তু এর পরে আর কোথাও যাতে কোনও দেরি না হয়, সে বিষয়ে সদা সচেতন থেকেছে এয়ারক্র্যাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো তথা এএআইবি। ১৩ জুনই তারা একটি টিম তৈরি করেছিল।
এখন, সকলের মনে প্রশ্ন, কী এই ব্ল্যাক বক্স? আগেই দুটি জিনিসের উল্লেখ করা হয়েছে-- সিভিআর (ককপিট ভয়েস রেকর্ডার) এবং এফডিআর (ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার)। এর মধ্যে এই সিভিআর খুবই ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে। এর থেকে তথ্য পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে ঘোর প্রশ্নচিহ্ন!