বিপুল আসন নিয়ে দিল্লিতে ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি। এখনওপর্যন্ত দিল্লি বিধানসভা ভোটে ৪৮ আসনে এগিয়ে বিজেপি। ২২ আসনে এগিয়ে আপ। হরেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, মণীশ সিসোদিয়ার মতো হেভিওয়েট। তবে আপের মুখ রক্ষা করেছেন অতিসি মার্লেন। কেজরিওয়ালকে হারিয়েছেন বিজেপির প্রবেশ ভার্মা। মনে করা হচ্ছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য তিনি একজন দাবিদার। তবে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন আরও অনেকে। টানা ২৭ বছর পর দিল্লিতে ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি। তবে গেরুয়া শিবির এবার কাউকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করে লড়াইয়ে নামেনি। দিল্লির বিজেপি প্রধান সচদেবাকে এনিয়ে প্রশ্ন করা হয়ে তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, মুখ্য়মন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
রমেশ বিদুরিকে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু তিনি হেরেছেন অতিসি মার্লেনের কাছে। ফলে তাঁকে মুখ্য়মন্ত্রীর দৌড় থেকে বাইরেই রাখছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে বিজেপির বড় নাম প্রবেশ ভার্মা। কেজরিওয়ালকে হারিয়ে তিনি এখন জায়ান্ত কিলার। তিনি আবার দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সাহিব সিং ভার্মার ছেলে।
দৌড়ে রয়েছেন দিল্লি বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি বিজেন্দ্র গুপ্তা। রোহিনর মত আপ অধ্য়ুসিত এলাকায় তিনি জিতেছেম ২ বার। দিল্লি বিধানসভায় বিরোধী দলনেতাও ছিলেন বিজেন্দ্র।
রাজৌরি গার্ডেন বিধানসভা আসনের প্রার্থী মজিন্দর সিং সিরসা এবার হারিয়েছেন আপের ধনওয়াতি চান্দ্রলাকে।
বিজেপির ন্যাশনাল জেনারেল সেক্রেটারি দুষ্মন্ত একজন দলিত নেতা। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করার কথা ভাবছে বিজেপির একাংশ। করোলবাগ থেকে তাঁকে এবার দাঁড় করানো হয়েছিল আপের বিশেষ রবির বিরুদ্ধে। তিনিও রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে।