Operation Sindoor: যোগীর কথাই কি ঠিক! তিনি বলেন, ব্রহ্মসের কতটা ক্ষমতা তা পাকিস্তানে জিজ্ঞাসা করুন।
অপারেশন সিঁদুরের দাপটে ঘুম ছুটেছে পাকিস্তানের। সংঘর্ষবিরতিও হয়ে গিয়েছে। এর মধ্যেই বিকানেরে একটি মিসাইল বুস্টার ও নোজ পাওয়া গিয়েছে। তাতেই জল্পনা তৈরি হয়েছে, পাক জঙ্গিঘাঁটি ধ্বংস করতে কি ভারত ব্রহ্মস সুপারসনিক মিসাইল ব্যবহার করেছে?
ভারতের প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের বাহওয়ালপুরে ধ্বংস হয়েছে জইশ ই মহম্মদের সদর দফতর। ফলে একটি জল্পনা তৈরি হচ্ছে যে জইশের সদরে কি আঘাত করেছিল ভারতের ব্রহ্মাস্ত্র ব্রহ্মস? সেনাবাহিনী এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।
ভারত সরকারে এখনও পাকিস্তানে কী ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল তা এখনও স্পষ্ট করেনি। তবে বিকানেরে যে ধরনের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার হয়েছে তা ব্রহ্মসের হতে পারে বলে জল্পনা তৈরি হয়েছে। এমনটাই এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর।
ভারত পাকিস্তানের যে সব জায়গায় আঘাত হেনেছে তা একেবারে পিন পয়েন্টে। ফলে ক্ষযক্ষতির পরিমাণ অনেক কম হয়েছে। কিন্তু বড়সড় ক্ষতি করেছে রফিকি, মুরিদ, নুর খান, রহিম ইয়ার খান, সুকুর, চুনিয়ানে।
ওইসব এয়ারবেস ছাড়াও পাসুর ও সিয়ালকোটে রেডার ইন্সটলেশনও ধ্বংস হয়েছে ভারতের প্রত্যাঘাতে।
অন্যদিকে, পাকিস্তানও আঘাত হানার কম চেষ্টা করেনি। তারা ভারতের উধমপুর, পাঠানকোট, আদমপুর ও ভূজে হামলার চেষ্টা করে। ভারত সেইসব চেষ্টা ভেস্তে দেয় তার এস ৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের মাধ্যমে।
এদিকে, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মন্তব্য করেছেন ভারত পাকিস্তানকে লক্ষ্য করে ব্রহ্মস মিসাইল ছুড়েছে। রবিবার লখনউয়ে ব্রহ্মস মিসাইল তৈরির এক কারখানার উদ্বোধনের সময়ে তিনি বলেন, ব্রহ্মসের কতটা ক্ষমতা তা পাকিস্তানে জিজ্ঞাসা করুন।
অন্যদিকে, রাজ্য বিজেপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার ব্রহ্মস মিসাইলের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে ব্রহ্মসের শক্তির কথা তুলে ধরেছেন। সুকান্ত লিখেছেন, এটা শুধু একটি ক্ষেপণাস্ত্রই নয় এটা ভারতের সেনা সক্ষমতার প্রতীক।