গোটা দেশজুড়ে হোলি পালন হবে ৮ তারিখ৷ ৭ মার্চ ২০২৩-এ হোলিকা দহন পালন হবে। হোলিকা দহনের দিন কিছু বিশেষ ব্যবস্থা নিলে জীবনের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আর কিছুদিনের অপেক্ষা রঙের উৎসবের জন্য। যদিও ব্রজভূমে হোলির উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে দোল পূর্ণিমা পড়েছে ৭ তারিখ। আর গোটা দেশজুড়ে হোলি পালন হবে ৮ তারিখ৷ ৭ মার্চ ২০২৩-এ হোলিকা দহন পালন হবে। হোলিকা দহনের দিন কিছু বিশেষ ব্যবস্থা নিলে জীবনের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যেমন, এ দিনে পুজো করলে ভক্তদের সকল সমস্যা দূর হয়।
যদি আপনি চাকরি, ব্যবসা বা কর্মজীবন নিয়ে সন্তুষ্ট না হন বা কঠোর পরিশ্রম করেও সফলতা না পান তবে হোলিকা দহনের দিন পুজোর সময় আগুনে নারকেল দিন। এরপর সাতবার হোলিকা প্রদক্ষিণ করুন।
যদি আপনার বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে খারাপ সময় চলে এবং আপনি তা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে হোলিকা দহনের ছাই বাড়িতে নিয়ে আসুন, সরিষার দানা এবং আস্ত লবণ দিয়ে তা বিশুদ্ধ স্থানে রাখুন। এতে ঘরের নেতিবাচকতা দূর হবে।
প্রত্যেক মানুষেরই একটি বাসনা থাকে যে তার সমস্ত ইচ্ছে পূরণ হোক। কিন্তু অনেকেই এর জন্য পরিশ্রম করেও ফল পান না। হোলিকা দহনের পুজোর সময় নারকেলের সহযোগে আগুনে পান এবং সুপারি নিবেদন করুন। এতে ভালো ফল পেতে পারেন।
হোলিকা দহন দিয়ে শুরু হয় হোলি উৎসব। যদি আপনার আর্থিক অবস্থার উন্নতি করতে চান এবং ঘরে সুখ শান্তি আনতে চান, তাহলে হোলিকা দহনের পূজার সময় প্রসাদ হিসাবে বাদাম এবং মিষ্টি নিবেদন করুন।
যদি আপনার মনে খারাপ চিন্তা থাকে, অজানা ভয়ের সম্মুখীন হতে হয়, তাহলে হোলিকা দহনের পূজার সময় একটি শুকনো নারকেল, কালো তিল এবং সরিষা নিয়ে আপনার মাথায় ঠেকিয়ে আগুনে নিবেদন করুন।