What is mock drill: পহেলগাঁও হামলার পর থেকেই ভারত-পাক সীমান্তে উত্তেজনা বেড়েছে। এখন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ-যুদ্ধ আবহের মধ্যেই আগামিকাল মক ড্রিল!
India Pakistan tension: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশে দেশের ২৪৪ জেলায় হবে এই মক ড্রিল। যার মধ্যে রয়েছে দিল্লি, কলকাতাও। ব্ল্যাকআউট হয়ে যাবে দিল্লি।
ব্ল্যাকআউট হয়ে যাবে কলকাতাও! এখন যে মক ড্রিল শব্দবন্ধ নিয়ে এত আলোচনা। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কী এই মক ড্রিল?
মক ড্রিলের মূল বিষয়টিই হচ্ছে, যুদ্ধের মহড়া! যুদ্ধ বাধলে সেই পরিস্থিতিতে কী করতে হবে, সেই বিষয়ে অবগত করা হবে নাগরিকদের।
মহড়ার সময় সাইরেন বাজবে। বিমান হামলার সতর্কতা হিসেবেই এই সাইরেন বাজানো হয়।
বিমান হামলার সাইরেন কীভাবে অনুসরণ করবেন। বিমান হামলা এড়াতে নাগরিকদের কী কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত মক ড্রিলের সময় সেই সম্পর্কে বলা হবে।
সাধারণত, বিমান হামলার সময় ঘরে আলো নিভিয়ে রাখতে হয়। যাতে শত্রুপক্ষের চোখে না পড়ে! জানলার কাছেও যেতে নেই। দরজা-জানলা বন্ধ করে ঘরের ভিতরেই থাকতে হয়।
এছাড়াও মহড়ায় রয়েছে ব্ল্যাকআউট পরিস্থিতিতে কী করবেন। মানে শহরে হঠাৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটলে কী করতে হবে? যারমধ্যে রয়েছে ঘরে টর্চ, মোমবাতি মজুত রাখতে হবে।
আপৎকালীন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ চলে গেলে যাতে সমস্যায় না পড়তে হয়, সেজন্য ঘরে মোমবাতি-টর্চ আগাম মজুত রাখতে হয়।
এর পাশাপাশি যুদ্ধ বাঁধলে প্রাথমিক চিকিৎসা কীভাবে নিতে হবে, সেই বিষয়েও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে নাগরিকদের।
একইসঙ্গে বাড়িতে নগদ টাকা মজুত রাখার কথাও বলা হয়ে থাকে। নির্দেশাবলীর জন্য রেডিও বা টিভিতে নজর রাখতে হবে।