Kasba Law College Gang Rape Case: কসবাকাণ্ডে নির্যাতিতার মেডিক্যাল রিপোর্টে মিলেছে ভয়ংকর নির্যাতনের প্রমাণ। হাতে-পায়ে ধরে আকুতি করলেও ছাড়া হয়নি নির্যাতিতাকে। জানা গিয়েছে, এই ঘটনা প্রথম নয়। আগেও বহু ছাত্রী মনোজিতের হেনস্থার শিকার হয়েছে।
পিয়ালি মিত্র: কসবা কাণ্ডে নয়া তথ্য পুলিসের হাতে। টাওয়ার লোকেশনের সূত্র ধরে পুলিসের হাতে এল 'বিস্ফোরক' তথ্য।
ঘটনার পরদিন সন্ধে ৭টা ২০-তে গ্রেফতার হয় মূল অভিযুক্ত মনোজিৎ মিশ্র। এরপর সন্ধ্যা ৭টা ৩৫-এ তালবাগান এলাকা থেকে গ্রেফতার হয় জঈব।
এখন গ্রেফতারির ঠিক আগেই ৬টা ২৫ মিনিটে দুজনেরই টাওয়ার লোকেশন মিলে গিয়েছে। বালিগঞ্জ স্টেশন লাগোয়া ফার্ন রোডের কাছে দুজনেরই টাওয়ার লোকেশন পাওয়া গিয়েছে।
যার ফলে প্রশ্ন উঠছে, কার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিল অভিযুক্তরা? গ্রেফতারির ঠিক ১ ঘণ্টা আগে বালিগঞ্জে কার সঙ্গে দেখা করতে যান মনোজিৎ-জঈব?
সেই উত্তরই এবার জানার চেষ্টা করছে পুলিস। প্রসঙ্গত, এই অপরাধ ও মনোজিৎ মিশ্রের দাদাগিরি সামনে আসার পর থেকেই তাঁর মাথার উপর কোনও প্রভাবশালীর নেতার হাত থাকার অভিযোগেও সরব হয় অনেক মহল।
এমনকি অভিযুক্তরা অত্যন্ত প্রভাবশালী বলে রিমান্ড লেটারেও উল্লেখ পুলিসের। ৩ জুলাই পর্যন্ত ধৃতদের পুলিসি হেফাজতের মেয়াদ বে়ড়েছে।
রিমান্ড লেটারে পুলিসের আরও দাবি, অভিযুক্তরা ভুল তথ্য দিয়ে পুলিসকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। গতকাল থেকেই তাই অভিযুক্তদের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা শুরু করেছে পুলিস।
এর পাশাপাশি, কসবা কাণ্ডে আরও ৬ ধারা যুক্ত করেছে পুলিস। অপহরণের মামলাও যুক্ত হয়েছে এই মামলায়। নতুন ৬ ধারার মধ্যে ৩টে ধারা জামিন অযোগ্য।