Kasba Law College Manojit Mishra Case New Findings: কসবা ল' কলেজে ছাত্রীধর্ষণকাণ্ডে তোলপাড়। মাঝে-মাঝেই মনোজিতের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ হচ্ছে। কখনও আসছে সিসিটিভি ফুটেজের কথা। এবার এল সন্দেহজনক ১৭ জনের এক তালিকা।
বিক্রম দাস: জানা গিয়েছে, মনোজিতের ছাত্রীধর্ষণকাণ্ডের দিন বিকেল থেকে সন্ধে পর্যন্ত কসবা ল' কলেজে ছিলেন ১৭ জন।
তাঁরা সকলেই সেদিন বিকেল ৪টের পর থেকে সন্ধে পর্যন্ত কসবা ল কলেজে ছিল বলে জানতে পেরেছে বিশেষ তদন্তকারী দল-- 'সিট'।
এই সতেরো জনের তালিকা তৈরি করেছে 'সিট' তথা 'স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম'।
এই ১৭-র দু'জনকে ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিস। বাকিদেরও করা হবে।
এরই মধ্যে জানা যাচ্ছে বিস্ফোরক সব ঘটনা। যেমন, জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন নিরাপত্তারক্ষীর ফোন কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। কোথাও যাতে তিনি খবর দিতে না পারেন, তাই এই ব্যবস্থা। জেরায় এমনই দাবি ইতিমধ্যেই ধৃত নিরাপত্তারক্ষী পিনাকী বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
এভাবেই সামনে আসছে কীর্তিমান মনোজিতের আরও নানা কীর্তি। যেমন, ঘটনার দুমাস আগে পুলিসের গাড়ি ভাঙচুর করেছিল এই মনোজিৎই। জামিন অযোগ্য ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল।
কিন্তু কী আশ্চর্য, তা সত্ত্বেও দিনের দিনই মুক্তি পেয়েছিল মনোজিৎ! কসবা থানার হাতেই গ্রেফতার হয়েছিল মনোজিৎ। পিসিআর ভ্যান ভাঙচুর, পুলিসকে মারধর করেও গ্রেফতারের পর একই দিনে কীভাবে জামিন হয় মনোজিতের? তখন থেকেই প্রশ্ন উঠছিল, কীভাবে মুক্তি পেয়েছিল মনোজিৎ? মনোজিতের মাথায় কার হাত?