জসপ্রিত্ বুমরা, ভুবনেশ্বর কুমার, মহম্মদ শামির মতো পেসার নেই। ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা তাই খলিল আহমেদের উপর ভরসা রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি অধিনায়কের ভরসার দাম রাখেননি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচেই খারাপ পারফরম্যান্স করেছেন খলিল।
দিল্লিতে প্রথম ম্যাচে ১৯তম ওভারে খলিলকে চারটি বাউন্ডারি মারেন বাংলাদেশের মুশফিকুর। ওই ওভারেই ম্যাচ কার্যত পকেটে পুরে ফেলে বাংলাদেশ। এর পর প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। অনেকেই ভেবেছিলেন, রাজকোটে খলিলকে হয়তো দলে রাখা হবে না। কিন্তু রোহিত তাঁর উপর ভরসা রেখেছিলেন।
রাজকোটো বোলিং করতে এসে প্রথম তিন বলেই তিনটি বাউন্ডারি হজম করতে হয় খলিলকে। বাংলাদেশের নঈম তাঁর বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছিলেন। তার পর থেকেই খলিলকে দলে নেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সমর্থকদের অনেকে।
দুটি টি-২০ ম্যাচে সাত বলে সাতটি বাউন্ডারি। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে লেখেন, রোহিত বলেই খলিলের উপর এতটা ভরসা করেছেন। অন্য কোনও অধিনায়ক হলে খলিল হয়তো দলে সুযোগ পেতেন না!
সিরিজ এখন ১-১। নাগপুরের শেষ ম্যাচটাই যেন ফাইনাল। তবে তার আগে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছেন খলিল। কেউ কেউ এমনও বলছেন, শুরুর আগেই কি শেষ হয়ে যাবে ভারতের এই বাঁ-হাতি পেসারের কেরিয়ার!