Madhyamgram Case Update: পুলিস ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরই স্পষ্ট হবে মৃত্যুর কারণ।
মনোজ মণ্ডল: কাজ থেকে ফিরে ডাকাডাকি করছিলেন স্ত্রী-মেয়ের নাম ধরে! কিন্তু কেউ-ই কোনও সাড়া না দেওয়ায় বাধ্য হয়েই পড়শিদের ডেকে দরজা ভাঙেন।
আর তারপরই হতভম্ব হয়ে যান! বিছানায় পড়ে ৫ বছরের একমাত্র মেয়ের নিথর দেহ। আর রান্নাঘরের মেঝেতে স্ত্রী-র! কীভাবে মৃত্যু মা-মেয়ের? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে!
পাড়া প্রতিবেশীরা বলছেন, হাসিখুশি প্রিয়াঙ্কা আত্মহত্যা করতেই পারেন না! তাহলে... স্বাভাবিকভাবেই সবার প্রশ্নের মুখে এখন স্বামী সুমনের সঙ্গে প্রিয়াঙ্কার দাম্পত্যজীবন।
পুলিসও সুমনকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। প্রিয়াঙ্কার স্বামী সুমন রায় একটি কারখানাতে কাজ করেন। ৭ বছর আগে প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়।
পাড়াপড়শিদের দাবি, স্বামী সুমনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক-ই ছিল প্রিয়াঙ্কার। এক মেয়েকে নিয়ে হাসিখুশি দম্পতি ছিলেন তাঁরা।
তাহলে সেই প্রিয়াঙ্কা কেন তাঁর মেয়েকে নিয়ে আত্মহত্যা করতে যাবেন? প্রশ্নের উত্তর খুঁজেও পাচ্ছেন না আর মেলাতেও পারছেন না প্রতিবেশীরা।