PHOTOS

Toxic Office Environment: বাঁচতে চাইলে যা করবেন...

কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ টক্সিক হলে পদক্ষেপ নেওয়া খুবই জরুরি। কোনও বিষয় হাতে না থাকলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত। টক্সিসিটি এড়াতে কয়েকটি নায়ম মেনে চলতে পারেন-

Advertisement
1/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

কাজের পরিবেশ টক্সিক হলে, তা মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

2/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

১. পরিস্থিতি চিহ্নিত করুন প্রথমে বোঝার চেষ্টা করুন ঠিক কী কারণে পরিবেশটি টক্সিক মনে হচ্ছে। এর কারণ কি অতিরিক্ত কাজের চাপ, খারাপ ব্যবহার, কর্তৃপক্ষের অসহযোগিতা, নাকি সহকর্মীদের সঙ্গে সমস্যা? সমস্যাটি নির্দিষ্ট করতে পারলেও সমাধান সহজ হয়।

3/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

২. সীমা নির্ধারণ করুন টক্সিক পরিবেশ থেকে নিজেকে বাঁচাতে ব্যক্তিগত ও পেশাগত সীমারেখা তৈরি করা জরুরি। অফিস-টাইমের বাইরে অফিসের কাজ করা বা অফিস সংক্রান্ত আলোচনা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। প্রয়োজনে সহকর্মীদের সাথে ব্যক্তিগত জীবনের কথা বেশি শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন।

4/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

৩. সরাসরি কথা বলুন সহকর্মীর আচরণে খারাপ লাগলে, সরাসরি কথা বলুন। তবে যদি মনে হয়, এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে তবে সেই সহকর্মীকে এড়িয়ে চলতে পারেন।

5/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

৪. ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করুন  ব্যক্তিগতভাবে কথা বলে সমাধান না হয়, তাহলে আপনার ম্যানেজার বা মানবসম্পদ (HR) বিভাগের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন। তাদের কাছে নির্দিষ্ট উদাহরণ দিয়ে বোঝান কেন পরিবেশটি আপনার জন্য ক্ষতিকর।

6/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

৫. নিজের যত্ন নিন টক্সিক পরিবেশে কাজ করলে মানসিক চাপ বাড়ে। তাই নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি মনোযোগ দিন। শখের কাজ করুন, ব্যায়াম করুন, বন্ধু ও পরিবারের সাথে সময় কাটান। প্রয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

7/7
অফিসের টক্সিক পরিবেশ
অফিসের টক্সিক পরিবেশ

৬. নতুন চাকরির সন্ধান করুন উপরিউক্ত কোনও কাজেই যদি সমাধান না হয়, নতুন চাকরির সন্ধান শুরু করুন।   কর্মক্ষেত্র আপনার মানসিক স্থিতি নষ্ট করছে বুঝতে পারলে সেই কর্মক্ষেত্র ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিন। মনে রাখবেন, আপনার মানসিক সুস্থতা যেকোনো চাকরির চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।





Read More