)
টানা ১৬২ দিনের মাথায় আরজি কর কাণ্ডে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করল শিয়ালদহ আদালত। সিবিআইয়ের ১৬০ পাতার চার্জশিটে সঞ্জয়কেই দোষী হিসেবে তুলে ধরা হয়। জিজ্ঞাসবাদে আগাগোড়া সেই অনুশোচনাবিহীন ছিল বলেই দাবি তদন্তকারীদের।-তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
)
এদিন দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরপরই বিভিন্ন কথা বলতে আরম্ভ করে সঞ্জয়। রায় শোনার পর কোর্টে কার্যত চিৎকার করতে থাকে। একরকম জোর করেই তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। চিত্কার করে সে বলতে থাকে যারা সবকিছু করেছে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এক আইপিএস অফিসার সব বলেছে আমাকে। আমার গলায় রুদ্রাক্ষের মালা রয়েছে। কিছু করলে তার ছিঁড়ে যেত। -তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
)
এদিকে, রায় শোনানোর পর একপ্রকার জোর করেই সঞ্জয়কে আদালত থেকে বের করে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় প্রেসিডেন্সি জেলে। -তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
)
প্রেসিডেন্সি জেলে নিয়ে যাওয়ার পর থেকে চুপ করে বসে আছে সঞ্জয়। তাকে রাখা হয়েছে প্রেসিডেন্সি জেলের পয়লা বাইশের তিন নম্বর সেলে। -তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
)
কারারক্ষীরা কথা বলার চেষ্টা করলেও কোনও কথা বলেনি। সন্ধ্যা অবধি খাবার নেয়নি। এমনটাই সূত্রের খবর। -তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
)
সূত্রের খবর সিসিটিভির মনিটারিংয়ের রাখা হয়েছে সঞ্জয়কে। ডাক্তার দিনে ৪ বার দেখবে। জেলের শীর্ষ আধিকারিকরা দু'বার করে দেখবে। -তথ্য-প্রবীর চক্রবর্তী
Newsletter
