)
ফের কামাল রিলায়েন্স জিও-র। 4G ডাউনলোড স্পিডে প্রতিদ্বন্দ্বীদের পিছনে অনেকটাই পিছনে ফেলে দিল মুকেশ আম্বানির এই টেলিকম সংস্থা।
)
টেলিকম নিয়ামক সংস্থা ট্রাইয়ের রিপোর্ট অনুসারে জানুয়ারি মাসে জিও-র গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ২১.৩ মেগাবাইট প্রতি সেকেন্ডে(এমবিপিএস)। ভোডাফোন, ভারতী এয়ারটেল বা আইডিয়ার তুলনায় যা অনেকটাই এগিয়ে।
)
ভারতী এয়ারটেলের গড় ডাউনলোড স্পিড ৮.৮ এমবিপিএস। ট্রাইয়ের মাই-স্পিড পোর্টাল অনুসারে জিও সেখানে দ্বিগুণের বেশি গড় স্পিড ধরে রেখেছে।
)
ভোডাফোন ও আইডিয়ার ডাউনলোড স্পিড যথাক্রমে ৭.২ ও ৬.৮ এমবিপিএস।
)
মোবাইল ফোনে অনলাইন ভিডিও দেখা, ই-মেল দেখা বা নিতান্ত ইন্টারনেট সার্ফিংয়ের জন্য ডাউনলোড স্পিড বেশি থাকা বাধ্যতামূলক। ওয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুকের মতো সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে কানেন্টেড থাকতেও এই স্পিড অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
)
তবে জিও, এয়ারটেল ও ভোডাফোনের 4G আপলোডিং স্পিডকে টেক্কা দিচ্ছে আইডিয়া সেলুলার।
)
আইডিয়া সেলুলারে গড় আপলোড স্পিড ৬.৯ এমবিপিএস। অন্যদিকে, জিও ক্ষেত্রে তা মাত্র ৪.৫ এমবিপিএস।
)
অফারের পাশাপাশি, এবার গতির দুনিয়াতেও অন্য নেটওয়ার্কগুলিকে ফের কুপোকাত করল মুকেশ আম্বানির জিও।
)
4G নেটওয়ার্কে একের পর এক অফারে শুরু থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বীদের পিছনে ফেলেছে জিও।
)
২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাজার কাঁপিয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটে জিও-র।
Newsletter
