>Why Bee swallowing causes heart attack and death of Sanjay Kapoorhttps://zeenews.india.com/bengali/photos/sanjay-kapoor-death-why-bee-swallowing-causes-heart-attack-and-death-of-karishma-kapoor-ex-husband-sanjay-kapoor-592029
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: মাত্র ৫৩ বছর বয়সেই হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু করিশ্মার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুরের। জানা গিয়েছে, পোলো খেলার সময় একটি মৌমাছি গিলে ফেলাতেই নাকি তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কারণ, মৃত্য়ুর সময় তিনি শুধু বলতে পেরেছিলেন, “আমি একটা মৌমাছি গিলে ফেলেছি।” এটিই ছিল সঞ্জয় কাপুরের শেষ কথা। কিন্তু মৌমাছি গিলে ফেলায় কেন মৃত্যু? চলুন জেনে নেওয়া যাক, মৌমাছি গিলে ফেলার সঙ্গে হার্ট অ্যাটাকের সম্পর্ক কী?
মৌমাছির হুলে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বিরল। তবে অস্বাভাবিক নয়। যদি কারও মৌমাছির বিষে অ্যালার্জি থাকে, তবে সেক্ষেত্রে মৌমাছির বিষের অ্যালার্জিতে ওই ব্যক্তির অ্যানাফিল্যাক্সিস হতে পারে।
অ্যানাফিল্যাক্সিস (Anaphylaxis) হল একটি গুরুতর বা তীব্র অ্যালার্জি, যাতে সারা শরীরের বিভিন্ন অংশে দ্রুত প্রতিক্রিয়া হয়। যা জীবন সংশয় ডেকে আনে।
বিশেষ করে মৌমাছি যদি মুখ বা গলা বা অন্য কোনও সংবেদনশীল জায়গায় হুল ফোটায়, তবে তা আরও গুরুতর হয়ে ওঠে।
মৌমাছির বিষের অ্যালার্জিতে শ্বাসনালী ফুলে তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এটাই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
তাই মৌমাছি যদি মুখ বা গলা বা অন্য কোনও সংবেদনশীল স্থানে হুল ফোটায়, তবে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
আর যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে মৌমাছির হুল ফোটানোর কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি খুবই বেশি।
এখন যাদের অ্যানাফিল্যাক্সিসের ঝুঁকি আছে, তাদের সবসময় এপিনেফ্রিন অটোইনজেক্টর সঙ্গে রাখা উচিত।
অ্যানাফিল্যাক্সিসের ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা প্রয়োজন। দরকারে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ইনজেকশন নিতে হতে পারে।