TMC Yuva alleged involved in threat culture in college: যদিও অভিযুক্ত নেতার দাবি, সবই মিথ্যে। ১১ বছর ধরে কলেজের অস্থায়ী কর্মী।
মনোরঞ্জন মিশ্র: কসবা গণধর্ষণকাণ্ডে মনোজিতের 'দাদাগিরি' সামনে আসার পর থেকেই কলেজে কলেজে থ্রেট কালচারের অভিযোগ।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ৫০ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছেন।
সেই তালিকায় নাম রয়েছে পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের নন্দুয়াড়ার বাসিন্দা পিন্টু মাঝির।
বাড়ি রঘুনাথপুর থানার নন্দুয়াড়া এলাকায়। অভিযোগ, কলেজে তাঁর ভয়ে থরহরিকম্প পড়ুয়া থেকে শিক্ষকরা।
রঘুনাথপুর কলেজে ২০১৪ সাল থেকে অস্থায়ী কর্মী হিসেবে যুক্ত রয়েছেন তিনি। বিজেপির রঘুনাথপুর শহর মন্ডল সভাপতি শান্তনু চ্যাটার্জির অভিযোগ, রাজনীতির প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের বঞ্চিত করে চাকরি পেয়েছে পিন্টু মাঝি।
যদিও পিন্টু মাঝির পালটা দাবি, সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছিল। ইন্টারভিউ হয়। তারপর যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পাই। বর্তমানে রঘুনাথপুর শহর তৃণমুল যুব কংগ্রেসের সভাপতি পদে রয়েছেন পিন্টু মাঝি।
রঘুনাথপুর কলেজে পড়াশোনার পর রঘুনাথপুর আইটিআই কলেজে পড়াশোনা করেন তিনি।
একদা পুরুলিয়া জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন তিনি।
সায়ন্তিকা থেকে সোহম, দেব থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় সবার সঙ্গেই ছবি রয়েছে তাঁর।
যদিও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা থ্রেট কালচারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন পিন্টু মাঝি।
পিন্টু মাঝির দাবি, এসব মিথ্যা অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত। প্রসঙ্গত, তৃণমূল যুব সভাপতি পিন্টু মাঝির বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত থানায় বা কলেজের অধ্যক্ষের কাছে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি।