Home> খেলা
Advertisement

Sunil Gavaskar: 'কপিল-শ্রীনাথরা কীভাবে ননস্টপ খেলত?' বর্তমান পেসারদের ফিটনেস নিয়ে তুলোধোনা সানির...

Sunil Gavaskar Questions Current Bowlers Fitness: 'কপিল-শ্রীনাথরা কীভাবে সীমিত সম্পদ নিয়েও ননস্টপ খেলতেন?'- এই প্রশ্নের উত্তরেই বর্তমান প্রজন্মের বোলারদের ধুয়ে দিলেন...

Sunil Gavaskar: 'কপিল-শ্রীনাথরা কীভাবে ননস্টপ খেলত?' বর্তমান পেসারদের ফিটনেস নিয়ে তুলোধোনা সানির...

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: নিজেদের ফিটনেস ধরে রাখতে, বর্তমান প্রজন্মের ফাস্ট বোলাররা জিমে ভারী ওজন তোলেন! কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar) যা একদমই পছন্দ করেন না! এই কথা এখন 'ওপেন সিক্রেট'। পেসারদের এরকম ওয়ার্কআউটের ঘোরতর বিরোধী দেশের প্রাক্তন অধিনায়ক। সানি মনে করেন যে, জিমে হেভিওয়েট ট্রেনিং করার কারনেই আজকাল পেসাররা বারবার পিঠের চোটে কাবু হচ্ছেন। সানি তাঁর নিজের সময়ের এবং এখনকার প্রজন্মের বোলারদের তুলনা করেছেন। সানির মতে এখন উপহাস হচ্ছে ফিটনেসের নামে। 

আরও পড়ুন: এজবাস্টনে ঐতিহাসিক ২০০+ শুভমন গিলের, এশিয়ার প্রথম অধিনায়ক হিসাবে বিলেতে মাইলস্টোন!

চলতি ভারত-এজবাস্টন টেস্টে চেনা ক্রিকেট পণ্ডিতের ভূমিকাতেই আছেন সানি। তাঁর কাছে খেলা লাইভ চলাকালীন প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, কপিল দেব এবং জাভাগাল শ্রীনাথের মতো ফাস্ট বোলাররা, সীমিত সম্পদ, প্রযুক্তি এবং সীমিত রিকভারি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে গিয়েও কীভাবে অবিরাম ক্রিকেট খেলেছেন? যার উত্তরে ঠোঁটকাটা সানি ফালাফালা করে দিয়েছেন এই প্রজন্মের বোলারদের। 

'ওরা কীভাবে খেলত? আমার মনে হয় ওদের প্রশিক্ষণ একটু আলাদাই ছিল। কপিলকে খুব কমই জিমে যেতে দেখেছি। ও শুধু দৌড়াদৌড়িই করত এবং তারপর নেটে প্রায় পাঁচ'ছ'জন ব্যাটারকে বল করত। তারপর আবার এসে নিজে ব্যাট করত এবং আরও দু'একজনকে বল করত। কপিল তার পেশার জন্য যেটা প্রয়োজন ছিল ঠিক সেটাই করেছিল। বোলিং-বোলিং-বোলিং, শুধু এটা করারই দক্ষতার প্রয়োজন ছিল তার। ওর বোলিং পেশি এবং পুরো শরীরই বোলিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। ও একজন দুর্দান্ত অ্যাথলিট ছিল। আমার মনে হয়, কপিল যে কোনোও খেলায় চ্যাম্পিয়ন হতে পারত। পেশার প্রয়োজনে শুধু ক্রিকেট খেলেছে এবং ক্রিকেট অনুশীলন করেছে।'

আরও পড়ুন: 'এই তো একসঙ্গে...'! আচমকাই প্রয়াত প্রিয়জন, শোকে পাথর ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো

আজকাল অধিকাংশ জোরে বোলারদেরই কেরিয়ারে 'ভিলেন' হয়ে গিয়েছে এই চোট-আঘাত। যে কারণে বারবার তাঁরা চলে আসছেন সাইডলাইনে। ভারতে জসপ্রীত বুমরাই হোক বা মহম্মদ শামি। অনেক ক্ষেত্রে চোট সারিয়ে ফিরতে ফিরতেই কেরিয়ারের অনেকটা সময় চলে যাচ্ছে। এমনকী চোট সারিয়ে ফেরার পরেও তাঁরা ফের চোট পেয়ে ছিটকে যাচ্ছেন। সেই কারণে বর্তামানে 'ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট'-এর মতো শব্দবন্ধ শোনা যায়। দলে স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচের আমদানি হয়েছে। জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি সর্বদাই ব্যস্ত থাকছে। সানির এটাই বোঝাতে চেয়েছেন যে, অতীতে এসব কিছুই ছিল না। তবুও দেশের পেস বোলাররা অবিরাম ক্রিকেট খেলে যেতেন...

 
 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

Read More