নিজস্ব প্রতিবেদন: রসগোল্লার পেরেছে, তাল ঠুকছে চন্দননগরের জলভরা। দাবি এখন একটাই, চাই জিআই স্বীকৃতি। ওড়িশাকে ১০ গোল। রসযুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন বাংলা। রসগোল্লা পারলে জলভরা নয় কেন? তাল ঠুকছে চন্দননগর।
ওপরে শক্ত...বুকের মধ্যে লুকিয়ে রসের ভাণ্ডার। এককথায় এটাই জলভরা। জগদ্ধাত্রী পুজোর মতোই চন্দননগরে আরেক ট্রেডমার্ক। রসগোল্লার মতোই জলভরার জন্মবৃত্তান্ত কম মজার নয়।
১২৬০ সাল চন্দননগরের শেঠদের পরিবারে নতুন জামাই আসবে। জামাইকে বোকা বানাতে সূর্য মোদককে নতুন মিষ্টি তৈরির বরাত দিলেন শেঠরা। মোদক বানালেন তালশাঁসের আদলে সন্দেশ, যার ভিতর ভরা রয়েছে জল। জামাই মিষ্টিতে কামড় দিতেই জল ছিটকে পড়ল পাঞ্জাবিতে, হতভম্ব নতুন জামাই! ব্যাস, সেই থেকেই...
কালের নিয়মে জলের জায়গা নিয়েছে গুড়। কিন্তু, তাতে এতটুকু কমেনি স্বাদ। রসগোল্লার পর তাই জলভরা বলছে, হাম কিসিসে কম নহি।