Home> রাজ্য
Advertisement

Anubrata mondal: অনুব্রতর হয়ে আদালতে সওয়াল বিজেপি কর্মীর, কেষ্টর 'বিপত্তারণ'-এ বিপদে গেরুয়া শিবির!

Anubrata Mandal: কেষ্টর পক্ষে সওয়াল বিজেপি কর্মী আইনজীবীর। কী বলবেন জেলা বিজেপি কর্মীরা...

 Anubrata mondal: অনুব্রতর হয়ে আদালতে সওয়াল বিজেপি কর্মীর, কেষ্টর 'বিপত্তারণ'-এ বিপদে গেরুয়া শিবির!

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: অনুব্রত মণ্ডলের হয়ে মামলা লড়ছেন আইনজীবী বিপত্তারণ ভট্টাচার্য। পুলিসকে গালিগালাজ মামলায় তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে বিপত্তারণ বলেছিলেন, কেষ্টদার বিরুদ্ধে চক্রান্ত হয়েছে। সংবাদমাধ্য়মে এমনটা বলেছিলেন বিপত্তারণ ভট্টাচার্য।

কেষ্টর ত্রাতার ভূমিকায় কে এই আইনজীবী? তিনি জেলার় এক পরিচিত বিজেপি কর্মী। ফলে এনিয়ে তোলপাড় জেলা রাজনীতি।

অসুস্থ বলে পুলিসের হাজিরা বারবারেই এড়িয়ে যাচ্ছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তবে তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে পার্টি অফিসে গিয়েছিলেন। এনিয়ে সাংবাদমাধ্যমে তাঁর আইনজীবী বিপত্তারণ ভট্টাচার্য গত ১ জুন বলেন, কোনও কারণ দেখানো নয়। যেটা সত্য ঘটনা তা হল উনি অসুস্থ। তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে সবসময় সহযোগিতা করেছি। ভবিষ্যতেও করব। উনি যে চক্রান্তের শিকার। কেষ্টদার বিরুদ্ধে যে চক্রান্ত হয়েছে তার পরবর্তীকালে বুঝতে পারবেন। 

বিজেপি নেতা লড়াই করছেন তৃণমূল নেতারা হয়ে। এনিয়ে বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা বলেন, বোলপুরের স্থানীয় বিজেপি কর্মীরাও এনিয়ে বিশ্ময় প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন বিপদ দা বিজেপির সক্রিয় কর্মী। তিনি কেন অনুব্রতর হয়ে মামলা লড়তে গেলেন? মেeটা টাকার অফারে নাকি এর পেছনে অন্য কোনও গল্প রয়েছে তা উনি বলতে পারবেন। তবে আপাতদৃষ্টিতে বেশ আশ্চর্য লেগেছে। নাম  বিপত্তারণ, বিপদ তাড়াতে গিয়েছেন। যেদিন থেকে উনি প্রকাশ্যে এসেছেন ওই মামলা নিয়ে সেদিন থেকেই অনেকে এনিয়ে প্রশ্ন করছেন।  আমরা মার খেয়ে মরছি আর কেউ প্রফেশনের জন্যই হোক বা অন্য কোনও কারণে, এর কোনও উত্তর আমরা কাছে নেই।  উনি এখনও বিজেপি সক্রিয় সদস্য়, এনিয়ে উনিই বলতে পারবেন। 

আরও পড়ুন-ফাইনালে লড়েও হার দলের, তো! ৩৪ বছরে ৩৪ জনকে প্রীতি...

আরও পড়ুন-বাংলায় বর্ষা এসেছে, মহুয়ার জীবনে বসন্ত! আচমকাই সাত পাকে বাঁধা পড়লেন তৃণমূল সাংসদ...

বিপত্তারণের বিরুদ্ধে কি কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করবেন? অনুপম হাজরা বলেন, দলের নেতৃত্বরা যারা রয়েছেনা তারা এনিয়ে ভাববেন। দলের সংবিধান অনুযায়ী বিষয়টি প্রথমে জেলা সভাপতি দেখবেন। তিনি কোনও সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে রাজ্য সভাপতিকে জানাবেন। তবে এনিয়ে দলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত বলে মনে হয়। কারণ তা না হলে কর্মীদের কাছে অন্যরকম বার্তা যাবে। 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

Read More