Home> রাজ্য
Advertisement

Anubrata Mondal: IC লিটন হালদারকে কুকথা বলেও পার পেলেন কেষ্ট! হেফাজতে নেওয়ার কোনও কারণ নেই, চিঠি জেলা পুলিসের...

Anubrata Mondal: বোলপুরের আইসি ফোনে কদর্য হুমকি! ভাইরাল ভিডিয়োকাণ্ডে জাতীয় মহিলা কমিশনকে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট বীরভূমে জেলার পুলিসের। 'স্বাভাবিক তো',  কটাক্ষ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।

Anubrata Mondal: IC লিটন হালদারকে কুকথা বলেও পার পেলেন কেষ্ট! হেফাজতে নেওয়ার কোনও কারণ নেই, চিঠি জেলা পুলিসের...

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কুকুথা কাণ্ডে আপাতত 'নো-অ্যাকশন'? 'অনুব্রত মণ্ডলকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন পড়েনি', জাতীয় মহিলা কমিশনকে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্টে জানিয়ে দিল বীরভূম জেলা পুলিস। রিপোর্টে উল্লেখ, তদন্তে সহযোগিতা করছেন অনুব্রত। অভিযোগকারীর মোবাইল পরীক্ষার রিপোর্ট আসেনি।  রিপোর্ট পেলে অভিযুক্তের মোবাইল নেওয়া হবে'।

আরও পড়ুন: Kaliganj Bypoll 2025: মর্মান্তিক ঘটনা কালীগঞ্জে! ভাগীরথী পারাপারের সময়ে নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ...এখনও চিহ্ন মেলেনি...

ঘটনাটি ঠিক কী?  ফোনে বোলপুরের আইসিকে কদর্য ভাষায় গালমন্দ! অনুব্রত মণ্ডলের অডিয়োও ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। স্রেফ ওই পুলিস আধিকারিককেরই নয়, তাঁর স্ত্রী ও মা-কে রেয়াত করেননি বীরভূমের তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি। নোংরা কথা বলেছিলেন তিনি। অনুব্রতকে কেন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ নয়? কুকথা কাণ্ডে বীরভূম জেলার পুলিসের কাছে অ্য়াকশন টেকেন রিপোর্ট তলব করেছিল জাতীয় মহিলা কমিশন।

বিজেপির রাজ্য় সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কটাক্ষ, 'স্বাভাবিক তো, গালিগালাজ করলেন যিনি, তিনি বহাল তবিয়তে আছেন। তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত হয়েছে বলে এখনও পর্যন্ত খবর পাইনি। অথচ পুলিস অফিসারের ফোন বাজেয়াপ্ত হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা এখনও পর্যন্ত নেওয়া হয়নি'।  তাঁর দাবি, 'পুলিস অ্যাকশন করতে পারবে না। কারণ, বীরভূম জেলার পুলিস অনুব্রত মণ্ডলের রক্ষিতা। অনুব্রত মণ্ডল পয়সা দিয়ে কিনেছে বীরভূম জেলার পুলিসকে'।

আরও পড়ুন:  Minor Girl Physically tortured: পটাশপুরে দুই পিশাচ! বোনের সঙ্গে নোংরামি দুই দাদার, ভিডিয়ো ভাইরাল করার ভয়ে আত্মঘাতী...

এদিকে কুকথা কাণ্ডে কিন্তু অনব্রতের পাশে দাঁড়ায়নি তৃণমূল। 'চার ঘণ্টার মধ্য়ে ক্ষমা চান, অন্যথায় শোকজ করা হবে'। দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি রীতিমতো ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। চাপের মুখে ক্ষমাও চেয়েছিলেন অনুব্রত। চিঠিতে উল্লেখ, 'দিদির পুলিসের কাছে একবার কেন একশোবার ক্ষমা চাইতে পারি। আসলে আমি নানারকম ওষুধ খাই। দিদির পুলিসের বিরুদ্ধে কেউ কোন অভিযোগ করলে মাথা গরম হয়ে যায়। সত্যি আমি দুঃখিত। কিন্তু বিজেপি কী করে আমার ও আমাদের বোলপুরের আইসির সাথে গালমন্দের ফুটেজ পেল? কে দিল?  কোনও চক্রান্ত নেই তো'?

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

Read More