নিজস্ব প্রতিবেদন: আগামী ৯ নভেম্বর থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হবে করতারপুর করিডর। রবিবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিজের ফেসবুক পেজে জানান, বিশ্বের সমস্ত শিখ সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য খুব শীঘ্রই খুলে দেওয়া করতারপুর করিডরের দরজা। এখন চূড়ান্ত পর্যায়ের কাজ চলছে।
শিখ ধর্মগুরু গুরু নানকের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকীর আগেই এই করিডর খুলে দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। এ বিষয়ে আগেই দু’দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ে বৈঠক হয়ে গিয়েছে। ইমরান জানান, বিশ্বের সব থেকে বড় এই গুরুদ্বারে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ এখানে আসবেন। ভারত থেকেও আসবেন বহু মানুষ। দেশের পর্যটন শিল্পে তার প্রভাব পড়বে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে স্থানীয় অর্থনীতিতেও তার প্রভাব পড়বে। এই করতারপুর করিডোরের মাধ্যমে যুক্ত হবে ভারতের পঞ্জাবের গুরুদাসপুর ডেরাবাবা নানক শেরনি এবং পাকিস্তানের লাহোরের দরবার সাহিব গুরুদ্বার।
'Shameful', Harsimrat Kaur Badal criticises Pak over charging $20 'service fee' for Kartarpur Gurdwara visit
— ANI Digital (@ani_digital) October 21, 2019
Read @ANI story | https://t.co/SPvvVpkLve pic.twitter.com/5LW1aAU4j2
আরও পড়ুন: মোদী জমানায় ১৮০০ কোটি ডলার পৌঁছবে ভারত-মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবসা, জানাল পেন্টাগন
যাঁরা এই করতারপুর করিডোর পেরিয়ে লাহোরের দরবার সাহিব গুরুদ্বারে যাবেন বা পাকিস্তান থেকে যাঁরা নানক শেরনি আসবেন তাঁদের পরিষেবা কর বাবদ ২০ মার্কিন ডলার (ভারতীয় মূদ্রায় প্রায় ১,৪২০ টাকা) দিতে হবে পাক সরকারকে। পাকিস্তানের এই পরিষেবা কর নেওয়া নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী হরসিমরত কৌর বাদল। পাক সরকারের এই সীদ্ধান্তকে অত্যন্ত লজ্জাজনক বলে ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।