নিজস্ব প্রতিবেদন: Covid-19 অতিমারীর মধ্যেই, আমাদের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানে (Pakistan) প্যারাসিটামলের (Paracetamol) তীব্র ঘাটতি দেখা গেছে। এর থেকেও খারাপ বিষয় হল পাকিস্তানে কোভিডের পঞ্চম ডেউয়ের মাঝেই কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে প্যারাসিটামল।
পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটির একজন অধিকর্তা সেই দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য ওষুধের এই ঘাটতিকে দায়ী করেছেন। প্যারাসিটামল কোভিড-১৯ রোগীদের ক্ষেত্রে প্রেসক্রাইব করা হচ্ছে এবং জ্বর অথবা ব্যথার সময় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
আরও পড়ুন: বিয়ের জল্পনা নিয়ে মুখ খুললেন Cristiano Ronaldo! সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়
পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটি অন্তত ১৫টি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিকে লাইসেন্স থাকা সত্ত্বেও প্যারাসিটামল তৈরি করতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানে সক্রিয় কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা ১ লক্ষ ছাড়িয়েছে।
তবে এমন পরিস্থিতি এই প্রথম নয়। ২০২০ সালে, বিশ্ব জুড়ে প্যারাসিটামল সহ কিছু সাধারণ ওষুধের ঘাটতির আশঙ্কা বেড়ে যায় যখন ভারত কোভিড -১৯ অতিমারীর কারণে কিছু ওষুধের রপ্তানি সীমিত করে। জেনেরিক ওষুধের ক্ষেত্রে বিশ্বের বৃহত্তম সরবরাহকারী ভারত। ২৬টি উপাদান এবং সেগুলি থেকে তৈরি ওষুধের রপ্তানি সীমাবদ্ধ করেছে। ভারতের ওষুধ প্রস্তুতকারীরা তাদের ওষুধের সক্রিয় উপাদানগুলির প্রায় ৭০ শতাংশের জন্য চিনের উপর নির্ভরশীল।