সকাল ১১.৩০টা- পাকিস্তান টিভির অফিসের গেট ভেঙে ঢুকে পড়ল বিক্ষোভকারীরা। বন্ধ হয়ে গেল পি টিভি-র সম্প্রচার।
সকাল ১১টা- বিক্ষোভকারীদের কাছে শৃঙ্খলা বজার রাখার আহ্বান জানালেন ইমরান খান।
সকাল ১০.৫০টা- প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের বাইরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সংখ্যাও আরও বাড়ানো হল।
পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ সঙ্কট চরমে পৌছল। পাক সচিবালয়ের গেট ভেঙে ভিতরে ঢুকে পড়েছেন আন্দোলনকারীরা। প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন হিংসাত্মক আকার নিয়েছে। অবস্থা সামাল দিতে রাবার বুলেট এবং টিয়ার গ্যাস ছোড়ে সেনা। এর পাল্টা সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছুড়তে থাকেন বিক্ষোভকারীরা।
এদিকে, শরিফের পদত্যাগের দাবিতে তেহরিক-এ-ইনসাফ প্রধান ইমরান খানের দেওয়া চরম সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজই। পদত্যাগের দাবি না মানা হলে আন্দোলন আরও তীব্র করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধীরা। পরিস্থিতি সামলাতে আজই পাক সংসদের যৌথ অধিবেশনের ডাক দিয়েছেন নওয়াজ শরিফ। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষে গতকাল অন্তত আটজনের মৃত্যু হয়েছে। জখমের সংখ্যা পাঁচশো ছাড়িয়েছে।