নিজস্ব প্রতিবেদন: আবার যুদ্ধ? আবার প্রতিবেশী দেশ-মহাদেশের মধ্যে চাপা টেনশনের তপ্ত নিঃশ্বাস। সন্ত্রস্ত হয়ে আছে সন্নিহিত দেশগুলি।
পূর্ব ইউরোপে রাশিয়ার উপস্থিতি ও ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে নতুন করে তৈরি হওয়া সঙ্কট নিয়ে বন্ধু-দেশগুলির সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে আমেরিকা। ন্যাটোভুক্ত দেশগুলির ক্ষেত্রে আমেরিকা কী ভূমিকা নিতে পারে তা নিয়েও কথা হচ্ছে।
ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সেনার উপস্থিতির বিষয়ে সদা সতর্ক আছে ওয়াশিংটন। শুক্রবারই নতুন করে আরও সেনা মোতায়েন করার কথা বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পেন্টাগনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই সাড়ে আট-হাজার সেনা মোতায়েন করার কথা বলা হয়েছে। ন্যাটোর পক্ষ থেকে এই সেনা ইউক্রেন সীমান্তেও পাঠানো হতে পারে।
পেন্টাগনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁরা নিয়মিত দীর্ঘ আলোচনার মধ্যে রয়েছেন। সেনাপ্রধানই এই বিষয়ে পদ্ধতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। পাশাপাশি তিনি ন্যাটোর বিভিন্ন বন্ধু-দেশগুলির সঙ্গেও এই বিষয়ে বিস্তারিত যোগাযোগ তৈরি করবেন।
উল্টোদিকে, রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেন দখল নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে। কিন্তু ইতিমধ্যে ইউক্রেনের উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে সেনা দাঁড় করিয়ে দেওয়ার বিষয় নিয়েও রাশিয়া তত শক্তিশালী যুক্তি দিতে পারছিল না। কিন্তু ন্যাটোর সেনা সেখানে উপস্থিত হওয়ায় এ বার রাশিয়া আবারও আগের মতো বলতে শুরু করেছে, তাঁদের উপর অকারণ চাপ তৈরি করছে আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলি।
আরও পড়ুন: World's Oldest Living Aquarium Fish: অ্যাকোয়ারিয়াম ফিশের মধ্যে বিশ্বের সব চেয়ে বয়স্ক মাছ