Home> রাজ্য
Advertisement

২৩০ কিলোমিটারের নর্থ সাউথ করিডর, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি হলদিয়াকে সংযুক্তি করবে এই রাস্তা

সাত বছরের অপেক্ষা শেষ। তৈরি হতে চলেছে নর্থ সাউথ করিডর। সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে আগামী মাস থেকেই শুরু হয়ে যাবে কাজ। উত্তরবঙ্গ তো বটেই, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি হলদিয়া বন্দরকে সংযুক্তি করবে এই রাস্তা। উত্তরবঙ্গের দিক থেকে আসতে গেলে আগে ৩৪ নং জাতীয় সড়ক ও ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে আসতে হতো। ২৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ নর্থ সাউথ করিডর তৈরি হলে কমে যাবে প্রায় ৭০ কিলোমিটার রাস্তা। অনেক কম সময়েই চলে আসা যাবে হলদিয়া বন্দরে।  মুর্শিদাবাদের মোরগ্রামের কাছে ৩৪ ও ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত হবে এই রাস্তা। এরপর বর্ধমানে দুনম্বর জাতীয় সড়ক ও পূর্ব মেদিনীপুরের মেছোগ্রামে ছয় নম্বর জাতীয় সড়কে সংযুক্ত হবে নর্থ সাউথ করিডর। ফলে সব দিক থেকে হলদিয়ামুখী গাড়ি এই রাস্তা ধরতে পারবে। খুলে যাবে পণ্য পরিবহণের নতুন দিগন্ত। 

২৩০ কিলোমিটারের নর্থ সাউথ করিডর, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি হলদিয়াকে সংযুক্তি করবে এই রাস্তা

ওয়েব ডেস্ক: সাত বছরের অপেক্ষা শেষ। তৈরি হতে চলেছে নর্থ সাউথ করিডর। সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে আগামী মাস থেকেই শুরু হয়ে যাবে কাজ। উত্তরবঙ্গ তো বটেই, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশের সঙ্গে সরাসরি হলদিয়া বন্দরকে সংযুক্তি করবে এই রাস্তা। উত্তরবঙ্গের দিক থেকে আসতে গেলে আগে ৩৪ নং জাতীয় সড়ক ও ৬০ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে আসতে হতো। ২৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ নর্থ সাউথ করিডর তৈরি হলে কমে যাবে প্রায় ৭০ কিলোমিটার রাস্তা। অনেক কম সময়েই চলে আসা যাবে হলদিয়া বন্দরে।  মুর্শিদাবাদের মোরগ্রামের কাছে ৩৪ ও ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত হবে এই রাস্তা। এরপর বর্ধমানে দুনম্বর জাতীয় সড়ক ও পূর্ব মেদিনীপুরের মেছোগ্রামে ছয় নম্বর জাতীয় সড়কে সংযুক্ত হবে নর্থ সাউথ করিডর। ফলে সব দিক থেকে হলদিয়ামুখী গাড়ি এই রাস্তা ধরতে পারবে। খুলে যাবে পণ্য পরিবহণের নতুন দিগন্ত। 

 

নর্থ সাউথ করিডরের পরিকল্পনা হয় তৎকালীন বাম সরকারের আমলে, ২০০৯ সালে। এরপর কেন্দ্রীয় সরকারের নানা মন্ত্রকের থেকে অনুমোদন পেতে হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রকের ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স এবং পরিবহণ ও সড়ক মন্ত্রকের প্রয়োজনীয় অনুমোদন মিলেছে। ঋণের জন্য আবেদন করা হয়েছে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্কের কাছে। বারবার রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা, এলাকা পরিদর্শনের পর সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্ক। ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকার প্রকল্পের সিংহভাগ টাকা অর্থাত্‍ ৭০ শতাংশই দেবে এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্ক। বাকি টাকা দেবে রাজ্য সরকার। বার্ষিক ০.৫ শতাংশ হারে সুদ সহ টাকা ফেরত দেবে রাজ্য। রাস্তা তৈরি হয়ে গেলে টোল ট্যাক্স নেবে সরকার। জমি অধিগ্রহণের কাজও শেষ পর্যায়ে। এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাঙ্কের গাইডলাইন মেনেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই টেন্ডার ডাকার প্রক্রিয়া শুরু হতে চলেছে।

Read More