Home> রাজ্য
Advertisement

কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বেশকয়েকটি নদীর জল বিপদসীমা ছাড়িয়েছে

দক্ষিণবঙ্গের ওপর ঘণীভূত নিম্নচাপ ক্রমশ ওড়িশার দিকে সরলেও, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বেশকয়েকটি নদীর জল বিপদসীমা ছাড়িয়েছে। রাস্তায় জল উঠে পড়ায় দু-এক জায়গায় বন্ধ যান চলাচল। বাঁকুড়ায় ভৈরববাঁকি জলাধার থেকে ছাড়া হল প্রায় তিন হাজার কিউসেক জল।  জল ছাড়ায় বাঁকুড়া-ঝাড়গ্রাম সড়কের অমৃতপালে ভৈরববাঁকি সেতু ডুবে গেছে। বন্ধহয়ে যায় যান চলাচল। বীরভূমের খয়রাসোলে হিংলো নদীর জল উপচে অবরুদ্ধ ষাট নম্বর জাতীয় সড়ক। রানিগঞ্জ ও মোরগ্রামের মধ্যে যান চলাচল বন্ধ।

কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বেশকয়েকটি নদীর জল বিপদসীমা ছাড়িয়েছে

ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণবঙ্গের ওপর ঘণীভূত নিম্নচাপ ক্রমশ ওড়িশার দিকে সরলেও, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বেশকয়েকটি নদীর জল বিপদসীমা ছাড়িয়েছে। রাস্তায় জল উঠে পড়ায় দু-এক জায়গায় বন্ধ যান চলাচল। বাঁকুড়ায় ভৈরববাঁকি জলাধার থেকে ছাড়া হল প্রায় তিন হাজার কিউসেক জল।  জল ছাড়ায় বাঁকুড়া-ঝাড়গ্রাম সড়কের অমৃতপালে ভৈরববাঁকি সেতু ডুবে গেছে। বন্ধহয়ে যায় যান চলাচল। বীরভূমের খয়রাসোলে হিংলো নদীর জল উপচে অবরুদ্ধ ষাট নম্বর জাতীয় সড়ক। রানিগঞ্জ ও মোরগ্রামের মধ্যে যান চলাচল বন্ধ।

আরও পড়ুন জল মানে জীবন হলে সলিলের আবার মৃত্যু হয় নাকি!

গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন ডায়মন্ডহারবার পুরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ড। ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ১২ এবং ১৫ ও ১৬  নম্বর ওয়ার্ড, মোট  নটি ওয়ার্ডে জল ঢুকে পড়ায় সমস্যায় সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে ভরা কোটালের জলে প্লাবিত ১৩ এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ড। জল না নামার জন্য বেহাল নিকাশি ব্যবস্থাকে দায়ী করেছেন বাসিন্দারা। গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে ভেঙে গিয়েছে জলপাইগুড়ির মালবাজারের চেল নদীর বাঁধের একাংশ। তৈরি হয়েছে বিরাট গর্ত। অবিলম্বে বাঁধ মেরামত না করলে ভেঙে যেতে পারে গোটা বাঁধ। আশঙ্কা গ্রামবাসীদের। জল ঢুকে ক্ষতি হতে পারে জাতীয় সড়কেরও। 

আরও পড়ুন  কূলের ভূষণ কতটা রাখছেন শ্রুতি!

Read More