ওয়েব ডেস্ক : শুক্রবারই পুলিস দাবি করেছিল, আউশগ্রামে আর কোনও সমস্যা নেই। অথচ শনিবার সকালে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। আউশগ্রামে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ কতটা তীব্র, সম্ভবত তা বুঝতেই পারেনি পুলিস।
পুলিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ একটা ছিলই। আর সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে স্কুলের পড়ুয়াদের ওপর পুলিসের লাঠিচার্জের অভিযোগে। শুক্রবার পুলিসের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন সুখাডাঙা গ্রামের আদিবাসীরা। পরে পুলিস গিয়ে অবস্থা আয়ত্তে আনে। শুক্রবার পুলিস দাবি করেছিল আর কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু ক্ষোভের গভীরতা মাপতে পারেনি পুলিস। প্রমাণ মিলল শনিবার।
কিন্তু কেন ?
আউশগ্রামের তৃণমূল ব্লক সভাপতি বলছেন পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের কথা ঘটনাক্রমে আউশগ্রামে তৃণমূলের পূর্বতন ব্লক সভাপতি চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ই বিক্ষোভ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। আর সেই প্রসঙ্গ ধরেই উঠছে বিক্ষুব্ধ তৃণমূল আর গোষ্ঠী কোন্দলের কথা। কিন্তু এসবকে ছাড়িয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন পুলিসি অত্যাচারের কথা। সিভিক পুলিসের দাদাগিরির কথা।